রাজেশ ঘোষ ওরফে লাল্টু ওই লরির খালাসি। এ ছাড়া অন্য তিনজন বাঁকুড়া জেলার শুশুনিয়া গ্রামের সন্তু মুখার্জি, পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুর লোকাল থানার গোপালপুর গ্রামের শেখ রাজেশ এবং কাঁথি থানার দারুয়া সংলগ্ন শেখ কামু। লরির মধ্যে ১৩০০-টি টিন ভর্তি ভোজ্য তেল ছিল। তারমধ্যে তমলুক থানার পুলিশ বিভিন্ন জায়গা থেকে এখনও পর্যন্ত ৬৪০-টি টিন ভোজ্যতেল উদ্ধার করতে পেরেছে। বাকি তেলের সন্ধানে তমলুক থানার পুলিশ ধড়-পাকড় জারি রেখেছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ওজন ১১১৬ কেজি! এত বড় ঘণ্টা দেখেছেন কখনও? ভক্তরা দেখতে আসছেন দূর থেকে...
তমলুক থানা সূত্রে জানা গিয়েছে, তমলুক থেকে ধূলাগড় পর্যন্ত গাড়িটি চালিয়ে নিয়ে যায় রাজেশ ঘোষ। তারপর সেখান থেকে শেখ রাজেশ লরি নিয়ে কলকাতা হয়ে বাঁকুড়া নিয়ে চলে যায়। বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর থানার অন্তর্গত বাঁকদহ গ্রামে কয়েকটি ভোজ্য তেল নামানো হয়। সেখান থেকে সড়কপথে অন্ডাল থানার অধীনে উখরায় একটি দোকানে ১৫১ টিন তেল বিক্রি করা হয়। তমলুক থানার পুলিশ বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর থেকে এবং অন্যান্য জায়গা থেকে ৬৪০-টি টিন ভোজ্যতেল উদ্ধার করেছে। তমলুকের মহকুমা পুলিশ আধিকারিক সাকিব আহমেদ নেতৃত্বে তমলুক থানার পুলিশ পুরো বিষয়টি তদন্ত করছে। আরও যারা এই ঘটনায় যুক্ত আছে, তাদের খোঁজেও তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।
সুজিত ভৌমিক