জাতীয় স্তরের সাঁতারুর শ্লীলতাহানির অভিযোগ জাতীয় কোচের বিরুদ্ধে। ঘটনা সামনে আসতেই চাঞ্চল্য ছড়ায়। গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্ত কোচ সুরজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে।
খারাপ সময়টা কাটিয়ে আবার ফেরা জলে। সুইমিং পুলের বদলে রিষড়ার এঁদো পুকুর। প্র্যাকটিস শুরু নির্যাতিতা তরুণীর। যেখান থেকে সাঁতারের হাতেখড়ি। পুকুরের জল ঘোলা। শুরুতে সমস্যায় পড়লেও পরে সামলে নিয়েছেন সাহসিনী সাঁতারু। খারাপ সময় কাটিয়ে ফিরে আসতে যে হবেই। অভিযুক্ত কোচের আরও বড় শাস্তি চায় সে।
advertisement
মেয়ের সাঁতারের শুরু থেকে পাশে রয়েছেন বাবা। খারাপ সময়েও এতটুকু কাছ ছাড়া করেননি। মেয়ে জলে ফিরেছে। এটাই বড় প্রাপ্তি। এবার ভাল ট্রেনিংয়ের আশায় পরিবার।
নির্যাতিতা সাঁতারুর সঠিক ট্রেনিংয়ের জন্য এরমধ্যেই পদক্ষেপ ভারতীয় সাঁতার সংস্থার। সাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে সংস্থার অ্যাসোসিয়েট ভাইস প্রেসিডেন্ট রামানুজ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে।
খারাপ সময় আসে। সেখান থেকে বেরিয়ে লড়াই চালিয়ে যেতে হয় বড় লক্ষ্যপূরণের জন্য। সেই মন্ত্রেই যেন নিজেকে তৈরি করছেন সাহসিনী সাঁতারু।