আরও পড়ুন- বাড়ল শহরের উষ্ণতা! লঞ্চ হল ফেস ক্যালেন্ডার; কলকাতার পাঁচতারা হোটেলে যেন চাঁদের হাট
নাম না করে এদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করে শুভেন্দু তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘‘২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভাইপো বাঁকুড়া এবং পুরুলিয়া জেলার দায়িত্বে ছিল। তখন ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা তো দূরের কথা, বিরোধীদের একটাও মনোনয়নপত্র জমা দিতে দেওয়া হয়নি। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে কীভাবে বিগত পাঁচ বছর গ্রামের মানুষকে বঞ্চিত করে কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়িত করতে দেয়নি 'তোলামূল' পার্টি। তাই এবার আপনারা জোট বাঁধুন। পঞ্চায়েতের পাশাপাশি আগামী দিনে এ রাজ্যে ডবল ইঞ্জিন সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সাহসের সাথে এগিয়ে যেতে হবে। পঞ্চায়েতে যদি পুলিশ ও তৃণমূল ভোট লুঠ করতে যায় তাহলে ব্যালট বাক্স তুলে পুকুরে ছুড়ে ফেলবেন। এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচন ডু অর ডাই- এর লড়াই। প্রধানমন্ত্রী গ্রামের মানুষের উন্নয়নে প্রথম থেকেই কাজ করে চলেছেন। তিনি গরিব মানুষের মসিহা।’’
advertisement
টানা ৩০ মিনিটের বক্তব্যে তৃণমূল কংগ্রেসকে নিকৃষ্ট মনের রাজনৈতিক দল বলে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, গ্রামের মানুষের উন্নয়নের টাকা লুঠ করেছে তৃণমূল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পশ্চিমবঙ্গের জন্য ৭০ লক্ষ শৌচালয় তৈরি করার টাকা দিয়েছেন। গরিব মানুষদের জন্য ৪০ লক্ষ আবাস যোজনার টাকা পাঠিয়েছেন। কিন্তু সেই যোজনার সুফল পেয়েছে তারাই যারা তৃণমূল নেতাদের কাটমানি দিয়ে দোতলা তিনতলা বাড়ির মালিক'।