মঙ্গলবার ভরসন্ধেয় নিমতার পাটনাঠাকুরতলায় খুন হন তৃণমূল ওয়ার্ড সভাপতি নির্মল কুণ্ডু । বাইকে চেপে এসে, তৃণমূল নেতাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। মাথা লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। নিখুঁত অপারেশন শেষে উধাও আততায়ীরা।
সন্ধ্যে ৭ টা নাগাদ ঠাকুরতলার মোড়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন নির্মল কুণ্ডু। তখনই বাইকে করে এসে গুলি চালায় আততায়ীরা। তৃণমূল নেতার ওপর হামলার পরই ক্ষোভে ফেটে পড়ে সাধারণ মানুষ। দফায় দফায় বিক্ষোভ হয়। এলাকায় পৌঁছায় বিশাল পুলিশ বাহিনী।
advertisement
রক্তাক্ত অবস্থায় তৃণমূল ওয়ার্ড সভাপতিকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে মৃত ঘোষণার পর ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যাওয়া হয় সাগর দত্ত হাসপাতালে। ওয়ার্ড সভাপতিকে খুনের ঘটনায় শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর। ভোটের ফল ঘোষণার পর থেকেই দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে নিমতায়। গত রবিবার নিমতার গোলবাগানে বিজেপি কর্মীদের মারধরের অভিযোগ ওঠে। তারপরই তৃণমূল নেতার এই শ্যুটআউট। ভর সন্ধেয় জনবহুল এলাকায় তৃণমূল নেতাকে সামনে থেকে গুলি। তারপরও কীভাবে কোনও বাধা ছাড়াই পালাল দুস্কৃতীরা? সামনে আসতে থাকে নানা প্রশ্ন!