এমন পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে সুন্দরবনের এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার ও কেন্দ্রীয় অন্তস্থলীয় মৎস্য গবেষণা সংস্থার সহায়তায় সুন্দরবনের মায়েদের কিভাবে মাছ চাষের মাধ্যমে স্বনির্ভর করা যায় তাঁর উদ্যোগ নেয়।বিগত তিন বছর ধরে কেন্দ্রীয় অন্তস্থলে মৎস্য গবেষণা ও কুলতলি মিলন তীর্থ সোসাইটি যৌথ উদ্যোগে কমবেশি তিন হাজার পরিবারের হাতে মাছের চারা পোনা ,ফিশ ফিড ,কখনো কখনো চুন দিয়ে পিছিয়ে পড়া প্রান্তিক জনগোষ্ঠী তফশিল জাতি উপজাতি মহিলাদের স্বনির্ভর করার উদ্যোগ নেয়।
advertisement
বাসন্তীর কুলতলিতে মিলন তীর্থ সোসাইটি ব্যবস্থাপনায় সিফ্রি-র সহযোগিতায় সুন্দরবনের মহিলাদের জন্য বিকল্প কর্মসংস্থান হিসাবে মৎস্য চাষের উৎসাহ দেওয়ার লক্ষ্যকে সামনে রেখে দ্বিতীয় বর্ষের মহিলা মৎস্যজীবী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এদিন ৫০০ বেনিফিসারিকে ছ’কেজি মাছ, ১০০ কেজি মাছের খাদ্য তুলে দেওয়া হয়। মহিলা মৎস্যজীবীরা মাছের চারা পোনা ও ফিড ফিশ পেয়ে খুশি।
সুমন সাহা





