কমিশন বাবদ তাঁরা ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা পান প্রতিমাসে৷ লকডাউনের জেরে তাদের দুর্দশার শেষ নেই৷ সংসার চালানো, ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা খরচ, টিউশন ফি দিতে পারছেন না৷ শুধু বীরভূম নয়, গোটা ভারতেই চলছে এই একই অবস্থা৷ রেলমন্ত্রীকে ট্যুইট থেকে শুরু করে রেলের বিভিন্ন দফতরে চিঠি, সবই তাঁরা করেছেন কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি৷
advertisement
এজেন্টদের বক্তব্য, এই অবস্থা চলতে থাকলে আত্মহত্যা করা ছাড়া আর কোনও পথ খোলা থাকবে না৷ রেশনের চাল দিচ্ছে তাই কোনও রকমে খেতে পাচ্ছি ভাত, আলু সিদ্ধ৷
বীরভূমে সাঁইথিয়া থেকে অন্ডাল রেল লাইনে ভীমগড়, পাচরা, চিনপাই, কুনুরি এই চারটি স্টেশন এসটিবিএ (স্টেশন টিকিট বুকিং এজেন্ট) মানে এজেন্ট দিয়ে টিকিট কাটা হয়৷ এরা কম্পিউটারাইজড টিকিট দেয়৷
হল্ট এজেন্ট হচ্ছে কচুজোর, মহিষাডহরী৷ এই এজেন্টরা আগে টিকিট কিনে নেন, পরে তা রেল যাত্রীদের কাছে বিক্রির উপর কমিশন পান। এঁরা ম্যানুয়ালি টিকিট বিক্রি করেন৷
বীরভূমের এই ছটি স্টেশনে এজেন্ট মারফত টিকিট কাটা হয়৷ লকডাউনের পর থেকে ট্রেন বন্ধ তাই টিকিট বিক্রি ও বন্ধ৷
SUPRATIM DAS