এর মধ্যে ১০ জনই শিক্ষিকা এবং একজন শিক্ষাকর্মী রয়েছেন। ১০ জনের মধ্যে ইংরেজি, অর্থনীতি, ভূগোল, ফিলোসফি, অঙ্ক, কম্পিউটার, লিটারেচার এবং সায়েন্সের শিক্ষিকা রয়েছেন। জানা গিয়েছে, চাকরি চলে যাওয়ার পরদিন থেকে তাঁরা কেউ স্কুলে আসেননি। এদিকে প্রত্যেক স্কুলে বর্তমানে পরীক্ষা চলছে। যার ফলে পরীক্ষা নেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হয় স্কুল কর্তৃপক্ষকে। বহু স্কুলে শিক্ষিকার অভাব মেটাতে বিএড প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের পরীক্ষাকেন্দ্রে গার্ড হিসেবে রাখা হয়েছে। জেলার বেশিরভাগ স্কুলে একই সমস্যা দেখা দিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: মুখে, হাতে লেগে ছাই! দাদুর দেহভস্ম মুখে পুরে দিল নাতি? তারপর যা হল…তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া
এবিষয়ে ওই স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা মহুয়া চৌধুরী বলেন, “প্রত্যেক শিক্ষিকাই ভালভাবেই দক্ষতার সঙ্গে স্কুলের মেয়েদের পড়াতেন। ওই শিক্ষিকাদের মধ্যে একজন গোল্ড মেডেলিস্টও রয়েছেন। এতজন শিক্ষিকা চলে যাওয়ায় ছাত্রীদের পাঠদানের ক্ষেত্রে সত্যিই সমস্যা হবে।’’
পরীক্ষায় গার্ড দেওয়ার পাশাপাশি সমস্যা দেখা দিয়েছে পরীক্ষা সংক্রান্ত খাতা নিয়ে। অনেক শিক্ষিকাই এখনও উচ্চ মাধ্যমিক, একাদশ এমনকি মাধ্যমিক পরীক্ষার খাতাও নিজের হেফাজতে রেখেছেন। এই খাতা কীভাবে ফেরত আনা হবে, তা নিয়ে প্রশাসনের মাথাব্যথা বেড়েছে। চরম সংকটে জেলার প্রতিটি স্কুল।
সুস্মিতা গোস্বামী