৭০০০ শ্রমিক নিয়ে যে কারখানা শুরু হয়েছিল প্রায় একশো বছর আগে আজকের দিনে স্থায়ী - অস্থায়ী শ্রমিক রয়েছে প্রায় ৫০০ জন । এখন প্রতি মাসে একশোটি নতুন ( BOXN - HL ; BOBRN ) ওয়াগন তৈরি হয় এই কারখানায় । ওয়াগন মেরামতির কাজও হয় এখানে ।
২০১৩ সালের হিসেবে প্রায় এক হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি থাকা সত্ত্বেও কেন দেউলিয়া বুঝতে পারছে না শ্রমিকেরা । এরই প্রতিবাদে শিল্পাঞ্চলের সমস্ত দলের শ্রমিক সংগঠন একত্রিত হয়ে কারখানা বাঁচানোর জন্য আন্দোলন শুরু করেছে । কারখানার গেটের সামনে কনভেনশনও হয় । মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন ৮০ কোটি টাকা দিয়ে কারখানা বাঁচানোর জন্য রেলের সঙ্গে যুক্ত করে এই বার্ন স্ট্যান্ডার্ড কারখানাকে ।তারপরে কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তে হতাশ শ্রমিকেরা।
advertisement
যেভাবে একের পর এক কল কারখানা বন্ধ হচ্ছে, তাতে শিল্পাঞ্চলের আকাশে কালো মেঘের ছায়া নামতে দেখছে শিল্পাঞ্চলের বাসিন্দারা । বাবুল সুপ্রিয় : - হিন্দুস্তান কেবলস ৬ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হয়, তাই বন্ধ । আর বার্নস্ট্যান্ডার্ড প্রায় ২৫০ কোটি টাকা ক্ষতি । আর এই কারখানায় ১০০ টাকা ব্যায়ে যে ওয়াগন তৈরি করে, সেটা চিন ৪০ টাকায় বানাচ্ছে । চিত্তরঞ্জন রেল ইঞ্জিন কারখানার অবস্থা ভালো নয় । তবে শেষে তিনি বলেন কি করে কারখানা বাঁচানো যায় তা চেষ্টা করা হবে ।