এর আগে সাগরে বাইরের রাজ্যের পূণ্যার্থীদের কথা মাথায় রেখে তৈরি হয়েছিল ফুড কোর্ট। সেই ফুড কোর্টে ছিল ইডলি, ধোসা থেকে শুরু করে সমস্ত অবাঙালি খাবারের সন্ধান। সাগর ব্লক প্রশাসন ও পঞ্চয়েত সমিতির যৌথ উদ্যোগে এই ফুড কোর্টটি খোলা হয়েছিল।এবছর অবাঙালি পূণ্যার্থীদের কথা মাথায় রেখে রান্নাঘরে ইডলি, ধোসার সঙ্গে ছিল বাঙালির পিঠে পুলি। যা মেলায় আগত পূণ্যার্থীরা বিপুল পরিমাণে গ্রহণ করেছেন।
advertisement
এই ফুড কোর্টটি স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা পরিচালনা করছেন। সেই স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের একটি দল সাগরে এই রান্নাঘরের দায়িত্ব পেয়েছিলেন। বারুইপুর থেকে তারা প্রশিক্ষণ নেন এই কাজে। ১১ জন মহিলা এই রান্নাঘরে সক্রিয় কর্মী হিসাবে কাজ করেছেন। রান্নাঘরের এক মহিলা কর্মচারী জানান এই রান্নাঘরে ফুড আইটেম হিসাবে ছিল ইডলি, ধোসা, ধোকলা, মোমো সহ অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী। একদিনে সর্বোচ্চ প্রায় ৩০ হাজার টাকার খাদ্যসামগ্রী বিক্রি করে তাঁরা রেকর্ড তৈরি করেছেন।
আরও পড়ুনঃ এমন 'প্রতিদ্বন্দ্বি বন্ধু' যেন সবার থাকে, মেসি-রোনাল্ডো প্রেমে আবেগে ভাসল ফুটবল বিশ্ব
এই রান্নাঘর যথেষ্ট উচ্ছসিত সাগরের বিডিও সুদীপ্ত মন্ডল। এ নিয়ে তিনি জানান গঙ্গাসাগর এখন সর্বভারতীয় পূন্যক্ষেত্র। কুম্ভমেলার পর যার স্থান। সেজন্য এই মিলনক্ষেত্রে ভারতের বিভিন্ন রাজ্য থেকে মানুষজন আসেন। তাদের যাতে খাবার নিয়ে কোনো অসুবিধা না হয় সেজন্য এই রান্নাঘর খোলা হয়েছিল। যা ভালো সাড়া ফেলেছিল এবছর।
Nawab Mallick