আমতলা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করে। মৃতের পরিবার নওদা থানায় চার জনের নামে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন, অভিযুক্তদের নাম, মেহতাব আনসারি, ডলি বিবি , আনন্দ মণ্ডল, রিম্পা খাতুন।এই ঘটনায় ডলি বিবি ও তার মেয়েকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।নওদা থানার পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় বহরমপুর মেডিকেল কলেজে।
advertisement
ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। মৃতের ছেলে বাশির শেখ জানিয়েছেন, ‘আমাদের জমির মধ্যে শৌচাগার তৈরি হচ্ছিল। সেই সময় কাকিমা ও তার ছেলে মেয়েরা আমার মাকে মারধর করে। জমি জায়গা মাপ করে আমাদের মধ্যেই রয়েছে। তারা কিছুতেই শৌচাগার তৈরি করতে দেবে না। গুরুতর আহত অবস্থায় মাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা মা মারা গেছেন বলে জানান।’ অভিযুক্তদের কঠোর শাস্তি চাই। যদিও অভিযুক্ত ডলি বিবি বলেন, ‘ওই জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। তার মধ্যেই কাজ শুরু করেছিল। ওরাই প্রথম আমাদের মারধর করে। পুলিশ তদন্ত করলেই আসল তথ্য উঠে আসবে।’