৫০০ বছরের পুজো। এখনও হারায়নি জৌলুস। ঘটা করে এ বছরও কালী মায়ের আরাধনা করবে চৌধুরী পরিবার। শত ব্যস্ততার মাঝে কালীপুজোয় গ্রামের বাড়িতে চলে আসেন পরিবারের প্রায় সব সদস্যরা। চন্দ্রকোণার লক্ষ্মীপুরের বাসিন্দা কল্যাণ চৌধুরী স্বপ্নাদেশে কালীর কষ্ঠি পাথরের মূর্তি প্রতিষ্ঠা করে পুজো শুরু করেন। কথিত আছে, পুজো করার পর আর্থিক অবস্থা ফেরে পরিবারের। প্রচুর ধন-সম্পত্তির মালিক হন কল্যাণ চৌধুরী। কালী হয়ে ওঠেন কুলদেবী। পরবর্তী কালে কালীর উপাসনার পাশাপাশি দুর্গা পুজো শুরু করেন কল্যাণ চৌধুরী। তিনটি শিব মন্দিরও প্রতিষ্ঠা করা হয় গ্রামে।
advertisement
পারিবারিক নিয়ম মেনে কালী পুজো করেন চৌধুরীরা। রয়েছে বলিপ্রথাও। বছরভর পুজিত হন কুলদেবী। পুজোর খরচের জন্য আলাদা ব্যবস্থা করে গেছেন কল্যাণ চৌধুরী। কয়েক বিঘা জমি, কুড়ি একরের তিনটি পুকুর থেকে পুজোর খরচ ওঠে। এই পুজো দেখতে আশেপাশের জেলা থেকেও হাজির হন অগণিত ভক্ত।