TRENDING:

কষ্টি পাথরের কালী মূর্তি পুজো করে বিপুল সম্পত্তির মালিক হয়েছিলেন চৌধুরিরা

Last Updated:

৫০০ বছরের পুজো। এখনও হারায়নি জৌলুস। ঘটা করে এ বছরও কালী মায়ের আরাধনা করবে চৌধুরী পরিবার।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#চন্দ্রকোণা: চন্দ্রকোণার লক্ষ্মীপুরে ধুমধাম করে কালীপুজো। চৌধুরীদের পুজো এখন যেন গ্রামেরই পুজো হয়ে উঠেছে। কালী পুজো উপলক্ষে গ্রামের রাস্তা আলো সাজিয়ে তোলে চৌধুরী পরিবার। পুজো দেখতে হাজির হন আশেপাশের গ্রামের মানুষও। সব দর্শনার্থীদের মায়ের ভোগ বিতরণ করা হয়।
advertisement

৫০০ বছরের পুজো। এখনও হারায়নি জৌলুস। ঘটা করে এ বছরও কালী মায়ের আরাধনা করবে চৌধুরী পরিবার। শত ব্যস্ততার মাঝে কালীপুজোয় গ্রামের বাড়িতে চলে আসেন পরিবারের প্রায় সব সদস্যরা। চন্দ্রকোণার লক্ষ্মীপুরের বাসিন্দা কল্যাণ চৌধুরী স্বপ্নাদেশে কালীর কষ্ঠি পাথরের মূর্তি প্রতিষ্ঠা করে পুজো শুরু করেন। কথিত আছে, পুজো করার পর আর্থিক অবস্থা ফেরে পরিবারের। প্রচুর ধন-সম্পত্তির মালিক হন কল্যাণ চৌধুরী। কালী হয়ে ওঠেন কুলদেবী। পরবর্তী কালে কালীর উপাসনার পাশাপাশি দুর্গা পুজো শুরু করেন কল্যাণ চৌধুরী। তিনটি শিব মন্দিরও প্রতিষ্ঠা করা হয় গ্রামে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

পারিবারিক নিয়ম মেনে কালী পুজো করেন চৌধুরীরা। রয়েছে বলিপ্রথাও। বছরভর পুজিত হন কুলদেবী। পুজোর খরচের জন্য আলাদা ব্যবস্থা করে গেছেন কল্যাণ চৌধুরী। কয়েক বিঘা জমি, কুড়ি একরের তিনটি পুকুর থেকে পুজোর খরচ ওঠে। এই পুজো দেখতে আশেপাশের জেলা থেকেও হাজির হন অগণিত ভক্ত।

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
কষ্টি পাথরের কালী মূর্তি পুজো করে বিপুল সম্পত্তির মালিক হয়েছিলেন চৌধুরিরা