এক বেলা ঠিকভাবে খাবারও জুটছে না তাঁদের। জানা গিয়েছে, ওই এলাকার যৌন কর্মীদের জীবন মূলত প্রতিদিনের রোজগারের উপরে নির্ভর করে। কিন্তু এই লকডাউনের জেরে সেই রোজগারের পথ সম্পূর্ণ বন্ধ। করোনা আতঙ্কে এলাকার মুখ হচ্ছেন না খদ্দেররা । প্রায় ২০ দিন হয়ে গিয়েছে সম্পূর্ণ বন্ধ রোজগার। একবেলা খেলেও আরেক বেলায় খাবার জুটবে কিনা তা নিয়ে চিন্তায় যৌনকর্মীরা। ছোট ছোট বাচ্চাদের খাবার তুলে দিতে পারছেন না যৌনকর্মীরা। বেশিরভাগ জনেরই রেশন কার্ড না থাকায় রেশন মিলছে না। মাঝে একবার দু’কিলো করে চাল মিললেও তারপর আর কোন কিছুই পাইনি এই যৌনকর্মীরা।
advertisement
তাদের আবেদন প্রশাসন একটু মানবিক হয়ে তাদের জন্য সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয় । এক যৌনকর্মী বলেন, যেটুকু সঞ্চয় ছিল তা শেষ হয়ে গিয়েছে। সরকারি ভাবে কিছু সাহায্য না পেলে অনাহারে আমাদের মরতে হবে। সরকার আমাদের সহযোগিতা করুক।