এই সব প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেনি শতাব্দী রায়, অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। পাশাপাশি তারা জানাচ্ছেন শতাব্দী রায় যদি এই এলাকায় ঢোকেন, তাহলে তৃণমূলের ভোট ব্যাংক নষ্ট হয়ে যাবে। তিনি আমাদের জন্য কোন কাজ করেননি।
আরও পড়ুন: শনি-রবিতেও ‘বাদ’ সায়নী ঘোষ, বড় জল্পনা তৃণমূলের অন্দরেই! ইডি-র ডাকের সাইড এফেক্ট?
প্রসঙ্গত, এবারের ভোট বীরভূমে নেই অনুব্রত মণ্ডল। বর্তমানে গরু পাচার মামলায় তিহাড় জেলে রয়েছেন তিনি। এই পরিস্থিতিতে অনেকটাই দায়িত্ব সামলাতে হচ্ছে শতাব্দী রায়কে। অনুব্রত মণ্ডলের স্টাইলে এলাকার পরিস্থিতির খোঁজও নিচ্ছেন সাংসদ শতাব্দী রায়। যে কোন ভোটের আগে অনুব্রত মণ্ডল দলীয় কর্মী সভা করতেন। সেখানেই চলত সংশ্লিষ্ট বুথ কিংবা অঞ্চল স্তরের নেতাদের সঙ্গে প্রশ্ন উত্তর পর্ব। প্রত্যেক বুথের সাংগঠনিক পরিস্থিতির খোঁজ নিতেন অনুব্রত। এবার সেই ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে শতাব্দী রায়কে।
advertisement
আরও পড়ুন: সবজিতেই পুড়ছে হাত, সঙ্গী এবার তেলের ঝাঁঝ! সরষের তেলের দামে এবার নাভিশ্বাস উঠবে
প্রত্যেক বুথ স্তরের নেতাদের এক এক করে বুথের হাল-হকিকতের খবর নিচ্ছেন তাঁরা। সংশ্লিষ্ট বুথের পরিস্থিতিও খাতায় লিখে রাখছেন তিনি। শুক্রবার বিকেলে এমনই দৃশ্য দেখা যায় মহম্মদবাজারের চরিচায় তৃণমূলের কর্মী সভায়। অনুব্রত মণ্ডল তিহার জেলে বন্দি। কিন্তু তাঁর যে ক্যারিশমা এখনও অব্যাহত, সেই চিত্র জেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক ক্ষেত্রে দেখা যায়।