ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় গ্রেফতার প্রতারণা চক্রের পান্ডা কপিল কুমার। নয়ডা থেকে গ্রেফতার করা হয়। আসামের এক ব্যক্তির অ্যাকাউন্টের হদিশ পেয়ে তদন্ত শুরু করে হাওড়া সাইবার ক্রাইম বিভাগ। বেলুড়ের বাসিন্দা বৃদ্ধ ইঞ্জিনিয়ারের কাছে ফোন আসে, তাকে বলা হয় তিনি দিল্লি পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন। সেই মুহূর্তেই তাকে বলা দরজা বন্ধ করে দিতে, এমনকি তাকে সবসময় ভিডিও অন করে রাখতে হবে। কোনওরকম কারোর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন না। তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগের মিথ্যে তথ্য-সহ সুপ্রিম কোর্টের গেফতারি পরওয়ানা পাঠানাও হয়।
advertisement
আরও পড়ুন-বেরিয়ে এল সত্যিটা…! ICU-তেও ভর্তি ছিলেন মুকুল, কী হয়েছিল বলি অভিনেতার? মৃত্যুর আসল কারণ কি ‘এটা’ই
আর এইসব গ্রেফতারি রুখতে বৃদ্ধকে দিতে হবে ৩০ লক্ষ টাকা। সেই টাকা দেওয়ার পর থেকেই সব রকম ফোন বন্ধ হয়ে যায়। বিচ্ছিন্ন হয় যোগাযোগ। তার পরেই বৃদ্ধ ইঞ্জিনিয়ার বুঝতে পারেন তিনি প্রতারিত হয়েছেন। তারপরেই পুলিশের দ্বারস্থ হন তিনি।
এরপরেই পুলিশ প্রাথমিকভাবে ৬ লক্ষ টাকা উদ্ধার করে, তবে এখনও পুরো টাকা উদ্ধার না হলেও ধৃত কপিল কুমারের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ২০ লক্ষ টাকার হদিস পেয়েছে পুলিশ। কপিলকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চক্রের সঙ্গে যুক্তদের খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ।