তাঁর পিতার নাম কাজী ফকির আহমেদ এবং মায়ের নাম জাহেদা খাতুন। নজরুল ইসলামের জীবন কাহিনী ঘাঁটলে জানা যায়, ১৯১৭ সালে সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং ১৯২০ সাল পর্যন্ত সৈনিক হিসেবে কাজ করেন।
আরও পড়ুন: বিশ্বভারতীতে তৈরি হচ্ছে যোগ গ্রাম ও যোগ পার্ক,কত টাকা বরাদ্দ হয়েছে শুনলে অবাক হবেন!
advertisement
তবে জানেন কাজী নজরুল ইসলামের জন্মদিন এপার বাংলা এবং ওপার বাংলায় ভিন্ন তারিখে পালন করা হয়ে থাকে! এবার হয়ত ভাববেন একটা মানুষেরই জন্ম দিবস কীভাবে ভিন্ন তারিখে পালন করা যেতে পারে? এ বিষয়ে বীরভূমের সদর শহর সিউড়ির বিদ্যাসাগর কলেজের ইতিহাসবিদ অধ্যাপক পার্থ শঙ্খ মজুমদার জানান, “কাজী নজরুল ইসলাম যখন জন্মগ্রহণ করেন তখন সেই তারিখটা ছিল ১১ জ্যৈষ্ঠ অর্থাৎ ইংরেজির ২৪ মে। তবে আমরা অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গের বাঙালিরা যে পঞ্জিকা ব্যবহার করে থাকি সেখানে ১১ জ্যৈষ্ঠ সব সময় ২৪ এ মে হয় না। কখনও কখনও ২৫ মে, আবার কখনও এই বছরের মত ২৬ মে হয়ে থাকে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তিনি আমাদের আরও জানান, বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম।বাংলাদেশের মানুষজন বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকী পালন করেন ১১ জ্যোষ্ঠ তারিখে। যেহেতু তারা ১৯৮৮, ১৯৮৯ এই সময় সালে তাদের যে বর্ষপঞ্জিকা সেই বর্ষপঞ্জিকা সংশোধন করেছিলেন সেই কারণে তাদের পঞ্জিকা মতে প্রত্যেক বছর ১১ জ্যৈষ্ঠ ২৫ মে তারিখে পড়ে। আর এই কারণেই এপার বাংলা এবং ওপার বাংলায় ভিন্ন তারিখে কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম বার্ষিকী পালন করা হয়ে থাকে।
সৌভিক রায়