মাধ্যমিকের পর পড়ুয়ারা বিজ্ঞান , কলা, এবং বাণিজ্য বিষয় নিয়ে পড়াশোনা শুরু করে। তাই আবার ভর্তি হয় বৃত্তিমূলক শাখায়। তবে মঙ্গলবার শেষ হয়েছে এ বছরের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা। পশ্চিম মেদিনীপুরের একাধিক পরীক্ষা কেন্দ্রে এবার পরীক্ষা কেন্দ্র পড়েছে। কিছু কিছু ছাত্র-ছাত্রীর বক্তব্য মোটের উপর ভাল পরীক্ষা হয়েছে। আগামীতে কলেজে ভর্তি হতে চায়, করতে চায় উচ্চশিক্ষা। কেউ আবার ভবিষ্যৎ জীবন নিয়ে পরিকল্পনাও করেনি। স্বাভাবিকভাবে পড়ুয়াদের মধ্যে একেকজনের একেক মত।
advertisement
শুধু তাই নয় স্কুল জীবন শেষ এই উচ্চমাধ্যমিকে। এরপর সবাই আলাদা আলাদা জায়গায় ভর্তি হবে। দলবেঁধে স্কুলে যাওয়া, আনন্দ করতে করতে ফেরা কিংবা হৈ হুল্লোড় করে টিউশন যাওয়া তা আর হবে না। স্বাভাবিকভাবে পরীক্ষা শেষে আনন্দ হলেও কিছুটা হলেও কষ্ট তাদের মধ্যে।আবার কিছু ছাত্র-ছাত্রী যাদের কোনও ভবিষ্যৎ প্ল্যানিং নেই। কেউ বেছে নিয়েছে নিজেদের পেশাকে। কেউ করতে চায় মিস্ত্রির কাজ। কেউ আবার বন্ধ করে দিতে চায় পড়াশোনা।
স্বাভাবিকভাবে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার শেষে একাধিক পড়ুয়ার একাধিক মন্তব্য। তবে বেশ কিছু জন ফলাফলের অপেক্ষায় রয়েছে। ফলাফলের উপর ভিত্তি করে এগিয়ে নিয়ে যাবে তাদের উচ্চশিক্ষা। স্বাভাবিকভাবে প্রফেশনাল জীবনের শুরুতে নতুন এক অভিজ্ঞতার সাক্ষী উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা।
রঞ্জন চন্দ