যা আজও গ্রামবাসীদের প্রধান যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে চলেছে। এই গ্রামীণ পোস্ট অফিসটি এখনও তার পুরনো রূপ অটুট রেখে গ্রামাঞ্চলের মানুষের চিঠিপত্র আদান-প্রদান, পার্সেল পাঠানো এবং টাকার লেনদেনের মত গুরুত্বপূর্ণ পরিষেবা দিয়ে আসছে। শহরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হোক বা দূরে থাকা আত্মীয়স্বজনের কাছে খবর পৌঁছে দেওয়া, কালাঝোর গ্রামের মানুষ আজও এই পোস্ট অফিসের ওপরই নির্ভরশীল।
advertisement
আরও পড়ুন: সস্তায় জমে যাবে ডেটিং, কফির দামে জলের বুকে রোমান্টিক ভ্রমণ! শিলিগুড়িতে নববর্ষের উপহার
বর্তমানে এই পোস্ট অফিসের দায়িত্বে রয়েছেন পোস্ট মাস্টার বিজয় মণ্ডল। তিনি জানান, “২০০২ সাল থেকে এই পোস্ট অফিসটি পথ চলা শুরু করে। গ্রামেরই এক বাসিন্দার মাটির বাড়ি ভাড়া নিয়ে শুরু হয়েছিল এর পথচলা। গ্রামীণ এলাকায় কাজ করতে গিয়ে বড় কোনও সমস্যার মুখে পড়তে না হলেও, মাঝেমধ্যে নেটওয়ার্ক সমস্যায় ভুগতে হয় বলে জানান তিনি।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বিজয়বাবু আরও জানান, “এই পোস্ট অফিসের মাধ্যমে কালাঝোর গ্রাম ছাড়াও আশেপাশের মোট পাঁচটি গ্রাম এবং দুটি টোলার মানুষ নিয়মিত পরিষেবা পাচ্ছেন।” আধুনিকতার ভিড়ে দাঁড়িয়েও কালাঝোর গ্রামের এই টালির ছাউনি দেওয়া পোস্ট অফিস আজও প্রমাণ করে দেয়, বিশ্বাস, নির্ভরতা আর মানুষের সঙ্গে মানুষের সংযোগের ক্ষেত্রে ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানগুলির গুরুত্ব কখনওই ফুরিয়ে যায় না।





