TRENDING:

পাখিপ্রেমীদের প্রিয় চুপির চরের ঘোর বিপদ! এত সুন্দর জায়গা এভাবে নষ্ট হবে!

Last Updated:

Purbasthali ChupiChor: পর্যটকদের প্রিয় চুপির চরের অস্তিত্ব সঙ্কটে!

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#পূর্বস্থলী: দিন দিন জল কমছে। পলি জমে অস্তিত্বের সংকটে পূর্বস্থলীর ছাড়িগঙ্গা। অবিলম্বে ড্রেজিং করে নাব্যতা বাড়ানো না হলে ছাড়িগঙ্গা অদূর ভবিষ্যতের অস্তিত্বহীন হয়ে পড়বে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।
advertisement

এই কাষ্ঠশালীর ছাড়িগঙ্গার চুপির চরে আসে হাজারে হাজারে পরিযায়ী পাখি। জল কমে যাওয়ায় মাছ কমছে। ফলে সমস্যায় পড়ছে পাখিরা। এভাবে চলতে থাকলে চুপির চরে পরিযায়ী পাখি আসা বন্ধ হয়ে যাবে বলে মনে করছেন পাখিপ্রেমীরা।

আরও পড়ুন- বিদ্যুৎ মন্ত্রীর প্রচেষ্টা, ৭৫ বছর পর বিদ্যুৎ আসবে হলদিয়ার দুই গ্রামে 

advertisement

এক সময় পূর্বস্থলীর কাষ্ঠশালী গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যেত ভাগীরথী। তিন দশক আগে থেকে ক্রমশই ভাগীরথী দূরে সরে গিয়েছে। ভাগীরথী দূরে সরে গেলেও কাষ্ঠশালীতে বিশাল আকৃতির জলাভূমি তৈরি হয়। সেই জলাভূমিই ছাড়িগঙ্গা নামে পরিচিত।

ভাগীরথী থেকে প্রচুর মাছ আসত ছাড়িগঙ্গায়। পর্যাপ্ত খাবারের টানে প্রতি বছর শীতকালে সেখানে ভিড় জমায় অসংখ্য পাখি। কিন্তু গত পাঁচ বছর ধরে ক্রমশ ভাগীরথী থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে ছাড়িগঙ্গা। পলি জমে জমে জল ঢোকা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তার ফলে ভাগীরথীর মাছও আর আসতে পারছে না ছাড়িগঙ্গায়। খাবার না পেয়ে পরিযায়ী পাখিরা ঠিকানা বদল করতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

advertisement

কাষ্ঠশালীর এই ছাড়িগঙ্গায় পরিযায়ী পাখির টানে চুপির চরে পর্যটকদের ভিড় লেগে থাকে শীতের মরশুমে। এখানে পর্যটকদের নৌকোয় ঘুরিয়ে অর্থ উপার্জন করেন মাঝিরা। সেই ছাড়িগঙ্গা এখন মজে গিয়ে কচুরিপানায় ভরে উঠছে।

এলাকার বাসিন্দারা বলছেন, অন্তত ৮০ জন মাঝির রুজি রোজগার হয় পর্যটকদের ঘুরিয়ে। এছাড়াও পর্যটকদের জন্য বেশ কিছু দোকানপাট তৈরি হয়েছে। কিন্তু ছাড়িগঙ্গা মজে গেলে তখন আর পরিযায়ী পাখিরা আসবে না। কমবে পর্যটকদের সংখ্যা।

advertisement

আরও পড়ুন- Purba Medinipore: বাড়ি থেকে বেরিয়ে ফিরলেন না শিক্ষক, গাছের ডালে মিলল ঝুলন্ত দেহ! চাঞ্চল্য ময়নায়

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখতে ছাড়িগঙ্গায় যাতে ভাগীরথীর জল ঢুকতে পারে তা নিশ্চিত করতে সরকারি উদ্যোগে ড্রেজিং করার জরুরি। না হলে পাখিদের আসা কমবে চুপির চরে। এমনিতেই অন্য জলাশয়গুলিতে পরিযায়ী পাখির সংখ্যা বাড়ছে। চুপিচর ছেড়ে সেখানে পাখিরা যাচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে বন দফতর।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
পাখিপ্রেমীদের প্রিয় চুপির চরের ঘোর বিপদ! এত সুন্দর জায়গা এভাবে নষ্ট হবে!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল