সংসদের তরফে অরুনবাবুকে ফোন করা হয় ৷ আজ, বুধবার সকালে স্কুলে ঢোকার পর তাঁকে হাজিরার খাতায় সই করতে দেওয়া হয়নি ৷ কী কারণে তাঁকে সই করতে দেওয়া হয়নি , তা অবশ্য স্পষ্ট করে স্কুলের তরফে জানানো হয়নি ৷ স্কুলের তরফ থেকে চাকরিতে না আসার বিষয়টা মৌখিকভাবেই জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন অরুন কারক ৷ লিখিতভাবে এখনও পর্যন্ত তাঁকে কিছুই দেওয়া হয়নি ৷ মাত্র এক ফোনেই তাই শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন ভেঙে চুরমার অরুণের ৷
advertisement
অরুণ কারকের পাশাপাশি এক ফোনেই চাকরি গেল আরও এক শিক্ষকের ৷ চাকরি খোয়ালেন খানাকুলের সুপ্রিয় সরকার ৷ ফোনেই সুপ্রিয়কে স্কুলে যেতে নিষেধ করা হয় জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের তরফে ৷
নিয়োগপত্র হাতে পেয়ে ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রাথমিক স্কুলে কাজে যোগ দিয়েছেন শিক্ষকরা। হঠাৎই জেলার প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ থেকে ফোন এসেছে ওইসব কর্মরত শিক্ষকের কাছে। ফোন করে নিয়োগপত্র ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ। শুধু নির্দেশেই থেমে থাকা নয়। মঙ্গলবার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদগুলি থেকে ওইসব শিক্ষককে ফোন করে জানিয়ে দেওয়া হয় যে, তাঁদের চাকরি নেই। আজ, বুধবার থেকে তাঁরা যেন স্কুলমুখো না হন। এমনই একজন প্রাথমিক শিক্ষক অরুণ কারক অনেক স্বপ্ন নিয়ে শিক্ষকতা শুরু করেছিলেন হুগলির হরিপালের প্রাথমিক স্কুলে। হঠাৎই স্বপ্ন ভেঙে চুরমার তাঁর !