নো এন্ট্রি এলাকায় জোর করে ২১৮ রুটের ঐ বাস ঢুকতে গেলে বাঁধা দেন ঐ পুলিশ কর্মী। অভিযোগ সেই সময় বাস থেকে নেমে রাজেস বৈদ্য নামে ঐ বাসের মালিক তাকে বেধরক মারধর করে। এমনকি তার মোবাইল ফোন কেঁড়ে নিয়ে আছাড় মেরে ভেঙে দেওয়া ও হয়। ঘটনার পর বারুইপুর থানায় অভিযোগ দায়ের হলেও এখনো পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
advertisement
কিছুদিন আগে বীরভূমেও আক্রান্ত হয় পুলিশ ৷ বাইক চোরের থেকে বখরা নেওয়ার অভিযোগে এসআই-কে নিগ্রহ। রামপুরহাটের ২ নম্বর ওয়ার্ডের মাদ্রাসাপাড়ার বাসিন্দা আরিফুদ্দিন খানের অভিযোগ, শনিবার তাঁর বাইক চুরি হয়। ঘটনায় মিঠুন মণ্ডল নামে এক যুবককে স্থানীয় বাসিন্দারা।
তাঁদের দাবি, মিঠুন তাঁদের জেরার মুখে পড়ে পুলিশ বখরা নেওয়া বলে জানিয়েছে। রামপুরহাট থানার এসআই দীপক ঘোষের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল ওঠে। ঘটনাস্থলে পৌঁছলে তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। শনিবার, আলিপুরদুয়ারের বায়রাগুড়িতে আক্রান্ত হয় পুলিশ। SDPOর গাড়ি ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ। পুলিশকেও মারধর করা হয়।