জানা গিয়েছে, পুজোর প্রসাদে লুচি, ঘুগনি ও তালের বড়া খেয়েছিলেন সকলেই। পরে তাঁদের পেটে যন্ত্রণা শুরু হয়। এরপর বমি হতে থাকে। সকলে খুব দুর্বল হয়ে পড়েন ক্রমশ। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়। প্রশাসন ও স্বাস্থ্যদফতর তৎপরতার সঙ্গে অসুস্থদের চিকিৎসার বন্দোবস্ত করে। পুরো বিষয়টির উপর নজর রাখছে স্থানীয় প্রশাসন। প্রয়োজনে অসুস্থদের অন্যত্র স্থানান্তরের ব্যবস্থা করা হবে।
advertisement
আরও পড়ুন : বিদ্রোহী কবির বাল্যস্মৃতি ফিরবে বইয়ে, অভিনব ভাবনা আসানসোল কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের
এই ঘটনা নিয়ে নামখানা পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ দেবাশিস মণ্ডল জানিয়েছেন, “এক এক করে গ্রামবাসীদের অসুস্থতার খবর এসেছিল। এরপরেই খবর দেওয়া হয় দ্বারিকনগর গ্রামীণ হাসপাতালে। কিছুক্ষণের মধ্যেই হাসপাতালের একটি মেডিক্যাল টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। তাঁরা গ্রামবাসীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন। যাঁরা খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তাঁদের দু’টি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সকলেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।” প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে খাদ্যে বিষক্রিয়ার জন্য এই ঘটনা ঘটেছে। তবে সবদিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।