শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য, ‘ ২২ লক্ষ চাকরিপ্রার্থী পরীক্ষা দিয়েছে, তার মধ্যে ৪২ হাজার চাকরি পেয়েছে। যারা পায়নি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের ওস্কাচ্ছে, তারাই আন্দোলন করছে ৷ যারা দাদাদের ধরেও পায়নি তারাই আন্দোলন করছে।’
এখানেই শেষ নয় ৷ শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের দাবি, ‘যারা প্যারা টিচার হিসাবে ফর্ম ফিলাপ করেছে, বা সংরক্ষিত কোটায় ফর্ম ভরে কাস্ট সার্টিফিকেট হিসেবে সঠিক কাগজ দেখাতে পারেনি তাদেরই চাকরি হয়নি ৷ তারাই রাস্তায় নেমেছে ।’
advertisement
আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্যে শিক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি, ‘ আইন আইনের পথে চলবে। কেউ এরকম আন্দোলন করে মুখ বন্ধ রাখতে পারবে না।’
অধীর চৌধুরির আন্দোলন প্রসঙ্গে পার্থ বলেন, ‘সঙ্গে তো কেউ নেই, চৌধুরি বাবু একাই আছেন। কলেজে কলেজে শাসকদলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব নিয়ে প্রশ্ন করলে শিক্ষামন্ত্রীর উত্তর, ‘কোথাও কোথাও ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছে, ভুল বোঝাবুঝি যাতে না হয় তার জন্য আমাদের রাজ্যস্তরে সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে।’
এই অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকেই মিড ডে মিল নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন শিক্ষামন্ত্রী ৷ সম্প্রতি বিভিন্ন জেলায় মিড ডে মিল-এ টিকিটিকি ও মরা ইঁদুর পড়ার মতো ঘটনায় ছাত্রছাত্রীরা অসুস্থ হয়ে পড়েছে ৷ মিড ডে মিলে আরো নজরদারি বাড়ানোর পরামর্শ দেন ৷ একইসঙ্গে মিড মিলের বরাদ্দ সঠিকভাবে ছাত্রছাত্রীদের কাছে পৌঁছছে কিনা তা লক্ষ্য রাখার কথা বলেন ৷