TRENDING:

বর্ধমান হাসপাতালে শিশুচুরির ঘটনায় পুলিশের জালে দুই! পিছনে বড় কোনও চক্র?

Last Updated:

অবশেষে উদ্ধার হল বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে  চুরি যাওয়া আঠারো দিনের শিশু। বর্ধমানের কৃষ্ণপুর থেকে তাকে উদ্ধার করে বর্ধমান থানার পুলিশ। ওই শিশুপুত্রকে অপহরণের অভিযোগে দুই মহিলাকে গ্রেফতার করেছে বর্ধমান থানার পুলিশ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বর্ধমান: অবশেষে উদ্ধার হল বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে  চুরি যাওয়া আঠারো দিনের শিশু। বর্ধমানের কৃষ্ণপুর থেকে তাকে উদ্ধার করে বর্ধমান থানার পুলিশ। ওই শিশুপুত্রকে অপহরণের অভিযোগে দুই মহিলাকে গ্রেফতার করেছে বর্ধমান থানার পুলিশ। পূর্ব বর্ধমানের জেলা পুলিশ সুপার সায়ক দাস জানান, কী উদ্দেশ্যে ওই শিশুকে অপহরণ করা হয়েছিল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। শিশু ও তার মাকে চিকিৎসার জন্য বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শিশুটি সুস্হ আছে।
বর্ধমান মেডিকেল থেকে চুরি হওয়া শিশু উদ্ধার,গ্রেফতার দুই
বর্ধমান মেডিকেল থেকে চুরি হওয়া শিশু উদ্ধার,গ্রেফতার দুই
advertisement

মঙ্গলবার দুপুরে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এই শিশুচুরির ঘটনা ঘটে। শিশুটির অভিভাবকদের অসাবধানতার সুযোগ নিয়ে এক যুবতী হাসপাতালের আউটডোর থেকে শিশুপুত্রটিকে নিয়ে চম্পট দেয় বলে অভিযোগ ওঠে। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ওই যুবতী ও তাঁর মাকে। তাদের কাছ থেকেই শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ধৃত যুবতীর নাম রুমকি খাতুন ওরফে রিংকি। তার মায়ের নাম মিনিরা বিবি। তাকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। রিংকির বাপের বাড়ি বর্ধমানের কৃষ্ণপুরে। শ্বশুড়বাড়ি বর্ধমানেরই বিজয়রামে।বর্ধমান মেডিকেলের আউটডোর থেকে শিশুপুত্রের মা,বাবা ও দিদিমাকে ভুল বুঝিয়ে মাত্র ১৮ দিনের শিশুপুত্রকে নিয়ে চম্পট দেয় রিংকি।

advertisement

আরও পড়ুন: দিঘায় হঠাৎ শোরগোল! আগুন আতঙ্কে প্রবল বিপত্তি এক হোটেলে! ঠিক কী ঘটেছে?

হাসপাতাল থেকে চম্পট দেওয়ার পর শিশুপুত্র কে নিয়েব রিংকি খাতুন সোজা চলে যায় নিজের বাপের বাড়ি কৃষ্ণপুরে। কৃষ্ণপুরে বাপের বাড়ি থেকেই রিংকি ও রিংকির মা-কে গ্রেফতার করে পুলিশ।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
বঙ্কিমচন্দ্রের কলমে অমর কাঁথির দারিয়াপুর, আজও বেঁচে আছে কপালকুণ্ডলার স্মৃতি!
আরও দেখুন

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে,বীরভূমের কিন্নাহারের বাসিন্দা সুজল সেখ ১৮ দিনের শিশুপুত্রের শারিরীক অসুস্থতার কারনে স্ত্রী সেলেফা খাতুন ও শাশুড়ি হামিদা বিবিকে সঙ্গে নিয়ে বর্ধমান মেডিকেলের বহি:বিভাগে আসেন চিকিৎসার জন্য।শিশু বিভাগে শিশুপুত্রের চিকিৎসাও করান তাঁরা।সেলেফা খাতুনের প্রসূতি বিভাগে চিকিৎসককে দেখানোর কথা থাকলেও চিকিৎসক না থাকায়  তাঁর দেখানো হয় নি।বর্ধমান মেডিকেলের বিভিন্ন বিভাগ না জানা থাকার সুযোগ নিয়ে রিংকি তাদের সাহায়্য করার অছিলায় পরিবারটির সঙ্গে ভাব জমায়। আদর করার অছিলায় ওই শিশুপুত্রকে কোলে নিয়ে চম্পট দেয় রিংকি।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
বর্ধমান হাসপাতালে শিশুচুরির ঘটনায় পুলিশের জালে দুই! পিছনে বড় কোনও চক্র?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল