বাঁকুড়ার প্রসেনজিত চট্টোপাধ্যায় নিজের সাইটিকার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন চাইরোপ্র্যক্সির মাধ্যমে, চিকিৎসা করেছিলেন ডঃ সঞ্জয় সরকার। সেই কারণেই প্রসেনজিত চট্টোপাধ্যায় \”পেইন ফ্রি বাঁকুড়া\” গড়তে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন ডঃ সঞ্জয় সরকারকে। পঞ্চাশের উর্ধ্বে যাদের বয়স তাদের প্রত্যেকেরই কিছু না কিছু সমস্যা থেকেই থাকে শারীরিক। শারীরিক চলন গমনের অভাব এবং খাদ্যাভ্যাসের অসামঞ্জস্যতার কারণে। তাদের কথা চিন্তা করেই এই কর্মশালার আয়োজন।
advertisement
আরও পড়ুন: মহেশতলার নার্সের রহস্যমৃত্যুতে নয়া মোড়, স্বামীই কি ছক কষে খুন করল স্ত্রী শিল্পীকে?
প্রথাগত চিকিৎসাগুলির মধ্যে অন্যতম হল এই চিকিৎসা। ডক্টর সঞ্জয় সরকার জানান, শরীরে যন্ত্রনা দূর করতে বিভিন্ন প্রথাগত চিকিৎসা থেকে অনেক বেশি সাশ্রয়ী এই চাইরোপ্র্যক্সি। বিদেশের মেডিকেল স্কুলগুলিতে ডিগ্রি অর্জন করা যায় এই চিকিৎসার উপর। এছাড়াও চিকিৎসক জানান যে, ভারতের মেডিকেল কলেজগুলিতেও চাইরোপ্র্যক্সি নিয়ে ডিগ্রি করার সুযোগ থাকা উচিত বলে মনে করেন।
বাঁকুড়ার মাটিতে বিদেশি চিকিৎসা! যা দিচ্ছে যন্ত্রণা মুক্ত করার আশা। যন্ত্রণা মুক্ত বাঁকুড়া গড়তে বাঁকুড়ায় হাজির মার্কিন ফেরত চিকিৎসক। তাহলে কী এবার ওষুধ, অপারেশন এবং ট্যাবলেট ছেড়ে চাইরোপ্র্যক্সির দিকে ঝুঁকবে বাঁকুড়া?