রাস্তাটির দায়িত্ব পাওয়ার জন্য জেলা শাসকের কাছে আবেদন জানিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শান্তিনিকেতনের উপাসনা মন্দির, ছাতিমতলা, রবীন্দ্রভবন, কলা ও সংগীত ভবন এই তিন কিমির মধ্যেই পড়ে। এই রাস্তা দিয়ে প্রচুর পরিমানে যান চলাচলের ফলে দূষণ হচ্ছিল ওই হেরিটেজ বাড়িগুলোতে।
রাস্তার দায়িত্ব বিশ্বভারতীয় হাতে আসার ফলে যান নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি পরিবেশ বান্ধব যান চলানো হতে পারে। বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের আশা যান নিয়ন্ত্রণের ফলে ওই ঐতিহ্যবাহী বাড়িগুলো রক্ষা পাবে। খুব শীঘ্রই মোটর চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে বলে জানান বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য স্বপন দত্ত। তিনি বলেন, ‘প্রকৃতি বান্ধব যান চালানো হবে ৷ বিশ্বভারতীতে নতুন ভাবনার শুরু হবে ৷’
advertisement
রাস্তাটি সম্প্রসারণের ভাবনাচিন্তাও রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের। রাস্তাটি বিশ্বভারতীকে দেওয়ার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন উপাচার্য।