জানা যায়,বাটখাড়া দিয়ে থেঁতলে স্ত্রী ও মেয়েকে খুন করার চেষ্টা করেছিল স্বামী। কিন্তু দু’জনেই বেঁচে যায়। পুলিশ ঘর থেকে অভিযুক্ত স্বামীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করেছে। দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। পুলিশর প্রাথমিক অনুমান, পারিবারিক অশান্তির জেরেই এই নৃশংস ঘটনা। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মা ও মেয়ে দু’জনেই বেঁচে আছে কিন্তু শারীরিক অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক।
advertisement
চলতি বছর মার্চ মাসেই ঘটে গিয়েছিল একইরকম এক নৃশংস ঘটনা। গলা কেটে স্ত্রীকে খুন করে আত্মঘাতী স্বামী! দম্পতির দেহ উদ্ধার হয় কুলটিতে। পশ্চিম বর্ধমানের কুলটির আলডি গ্রামের বাড়িতে পুলিশ ঢুকে দেখে স্ত্রী গলা কাটা অবস্থায় মেঝেয় পড়ে রয়েছে। রক্তে ভেসে গিয়েছে গোটা ঘর। গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় স্বামীর দেহ ঝুলছে সিলিং থেকে। পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত স্বামীর নাম রূপকুমার বাউরি এবং স্ত্রীর নাম মালা বাউরি। প্রাথমিক ভাবে পুলিশের অনুমান, প্রথমে ধারাল অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে স্ত্রীকে খুন করেন রূপকুমার। ধারাল অস্ত্র দিয়ে নিজেরও গলা কাটার চেষ্টা করেছিলেন তিনি, কিন্তু তা তিনি পারেননি। শেষমেশ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন রূপকুমার।