অন্যদিকে কঠোরভাবে লকডাউন চাইছে সিউড়ির একাংশ আবার আরেক অংশের যাবি লক ডাউন না করে অন্য কোন পন্থা অবলম্বন করে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কমানো যেতে পারে। অনেকেই বাজারে আসছে হাতে বাজারের থলি নিয়ে কারোর কারোর মুখে মাস্ক থাকলেও অনেকের মুখই মাস্ক ছাড়া। শুধু সিউড়ির বাইপাস সবজি বাজার নয় সিউড়ি জেলা স্কুল লাগোয়া সবজি বাজারের চিত্রটা একই। সিউড়ি থানার পুলিশ রয়েছে, সাধারন মানুষকে সামাজিক দূরত্ব মানার কথা বলছে, কিন্তু প্যলুশের সামনে মাস্ক পড়ে কিছুটা দূরে গিয়েই খুলে দিচ্ছে মাস্ক।
advertisement
সাধারণ জনগণ অনেকেই চাইছে করোনা সংক্রমণ আটকাতে হোক কঠোরভাবে লকডাউন। আবার এক শ্রেণীর লোক যারা দিন আনে দিন খায় বা ফুটপাতের ওপর ব্যবসা করেন তারা চাইছেন লকডাউন না হোক সরকার এমন কিছু পদক্ষেপ অবলম্বন করুন যার দ্বারা করোনা সংক্রমণ আটকানো যায়। তবে এইভাবে চলতে থাকলে করোনা সংক্রমণ যে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়বে তা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। তাই আগামী দিনে লকডাউন হবে কি হবে না, সরকারের সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে সাধারণ মানুষকে।
Supratim Das