বিচারপতিরা জানালেন, কোনও আইনই এভাবে আন্দোলনকারীদের চিহ্নিত করতে পোস্টার দেওয়াকে সমর্থন করে না৷ এর কোনও আইনী বৈধতা নেই৷ যদিও এই বিষয়ে কোনও নিশ্চিত রায় দেয়নি তিন বিচারকের ডিভিশন বেঞ্চ৷
তিন বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ সরকার পক্ষের আইনজীবী তুষার মেহতাকে বলেছেন, বিষয়টি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ৷ পাশাপাশি, সরকারের এই ধরণের পোস্টার দেওয়ার কোনও ক্ষমতা আছে কি না, তাও খতিয়ে দেখতে চেয়েছে আদালত৷ যদিও, যাঁরা আন্দোলনের নামে সরকারি সম্পত্তি ধ্বংস করেছে বা হিংসায় যুক্ত হয়েছে তাঁদেরও ছাড় দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে আদালত৷
advertisement
তুষার মেহতা বলেন, পোস্টারে কেবলমাত্র যাঁরা আন্দোলনের নামে সম্পত্তি নষ্ট করেছেন, তাঁদের জন্য লেখা হয়েছে৷ কিন্তু সেই যুক্তি মানতে চায়নি আদালত৷ লখনউয়ের জেলাশাসক ও পুলিশ কমিশনারকে আদালত নির্দেশ দিয়েছে, এভাবে পরিচয় ধরে দেওয়া পোস্টারগুলি অবিলম্বে সরিয়ে নিতে৷ আগামী ১৬ মার্চ এই বিষয়ে আদালত আরও বিস্তারিত শুনানি করবে বলেও জানিয়ে দিয়েছে৷ সরকার জানিয়েছে, এভাবে কারওর ব্যক্তিগত পরিসরকে এভাবে আঘাত করে সরকার পোস্টার দিয়ে দোষ চাপিয়ে দিতে পারে না৷