অন্যদিকে, এই দুই নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ, নতুন জেলা কমিটির নির্দেশ উপেক্ষা করে দলের পদে না থেকেও সভা-সমিতির আহ্বান করছেন তাঁরা। এর পরই গত ১২ অক্টোবর দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জয়দেব ও বটকৃষ্ণকে কারণ দর্শানোর নোটিস দেন বিজেপির তমলুক সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তপন বন্দ্যোপাধ্যায়। শেষ পর্যন্ত দলের সমস্ত পদ থেকে ইস্তফাই দেন দুই নেতা। এদিন দল ছেড়েও দেন তাঁরা।
advertisement
আরও পড়ুন : শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি তদন্তের মাঝেই বিএড পড়ার চাহিদা তুঙ্গে রাজ্যে! রেকর্ড আসন পূরণ
তাৎপর্যপূর্ণ হল, এরপরেই নন্দীগ্রামের এই দুই নেতা এদিন দেখা করতে আসেন পূর্ব মেদিনীপুরের বিশেষ দায়িত্ব প্রাপ্ত নেতা কুণাল ঘোষ ও সৌমেন মহাপাত্রের সঙ্গে। সূত্রের খবর শীঘ্রই তারা যোগ দেবেন তৃণমূলে। প্রসঙ্গত এই দুই নেতার মধ্যে বটকৃষ্ণ দাস, তমলুক জেলা কমিটির সদস্য ও নন্দীগ্রাম বিধানসভার কনভেনর ছিলেন।
আরও পড়ুন : বিয়ের আগে 'স্বামী' নির্বাচনে 'এই' ভুল কক্ষনও নয়! পদে পদে ঘিরে ধরবে অশান্তির কালো মেঘ!
অন্যদিকে জয়দেব দাস নন্দীগ্রাম ১ দক্ষিণ মন্ডলের প্রাক্তন সভাপতি ও জেলা কার্যকরী কমিটির সদস্য ছিলেন। এদিন এই দুই নেতার নিরাপত্তায় পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হয় তাদের। সূত্রের খবর, আগামী ৪ নভেম্বর নন্দীগ্রামের মহেশপুরে সভা করবে তৃণমূল। সেখানেই সম্ভবত যোগ দিতে পারেন নন্দীগ্রামের গেরুয়াশিবির ত্যাগী দুই নেতা।