পরবর্তিতে দেখা যায় রেলের জায়গা দখল করে অনেকে তাদের বাসস্থান বা দোকান ঘর করেছেন। ধীরে ধীরে ক্ষীণ হয় এই রাস্তা দিয়ে ফের রেল চলার আশা। তবে মানুষের মনে কোথাও একটু হলেও আগুন জ্বলছিল তাই তৈরি হয় নবদ্বীপ ঘাট রেল বাঁচাও কমিটি। সেই কমিটিতে স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা তাদের রাজনৈতিক গণ্ডি পেরিয়ে সকলে আন্দোলনের ডাক দেন।
advertisement
এই আন্দোলনে সাড়া দিয়ে স্থানীয় রানাঘাট সাংসদ জগন্নাথ সরকারের সহযোগিতায় শুরু হয় কৃষ্ণনগর থেকে আমঘাটা পর্যন্ত রেল। তবে সাধারণ মানুষের দাবি ছিল আমঘাটা নয়, রেল চালাতে হবে নবদ্বীপ ঘাট স্টেশন পর্যন্ত। এরপরেই রেল কর্তৃপক্ষ শুরু করে দেয় কাজ। রেলের জায়গা দখল করে যে সকল বাসিন্দারা বসে আছেন তাদের জায়গা ছাড়ার নোটিশ দিল রেল।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তবে কোনও ক্ষোভ বিক্ষোভ নেই, রেলের এই নোটিশ নিয়ে। সাধারণ মানুষ এক হাতে নোটিশ নিয়ে জানাচ্ছেন, ‘আমরা রেলের জন্যে আমাদের বাসস্থান ছাড়তেও রাজি।’





