পুরুলিয়ার বাগমুন্ডি ব্লকের কাঁড়িকেসা গ্রামের চন্দন মাঝি তারপর থেকেই নিজের অদম্য লড়াই শুরু করে প্রতিভা ও মেধার জোরে নিট মেডিক্যাল পাশ করে। তবে এমন একটি পরীক্ষা পাশ করলেও কিন্তু তাকে আবার শারীরিক অক্ষমতার মূল্যায়ন দিতে গিয়ে হয়রানির শিকার হতে হয়।
আরও পড়ুন: নীলবাতি, সরকারি বোর্ড লাগানো গাড়ির ধাক্কা টোটো, মোটরবাইকে! তারপর যা ঘটল মালদহে…
advertisement
পুরুলিয়ার যুবক নিট মেডিক্যাল পাশ করার পর শারীরিক অক্ষমতার মূল্যায়ন দিতে প্রথমে পৌঁছন এসএসকেএম হাসপাতালে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত এসএসকেএম হাসপাতাল তার আবেদন ফিরিয়ে দেয়। এমন ঘটনার পর তিনি হতাশ হলেও হাল না ছেড়ে সে পৌঁছয় আদালতে। বিষয়টি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর বেঞ্চ নির্দেশ দ্বিতীয়বার শারীরিক অক্ষমতা মূল্যায়নের জন্য দিল্লির লেডি হার্ডিঞ্জ হাসপাতাল পাঠানোর। আর সেখানেই পরীক্ষায় পাশ করে ডাক্তারি পড়ার উপযোগী বলে তাকে অনুমতি দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: মুখ ভার আকাশের, বৃষ্টি ভাসাবে উত্তরবঙ্গের এইসব জেলা! জানুন আজকের আবহাওয়ার মেগা আপডেট
যে যুবকের সারা জীবনের সঙ্গী এখন হুইল চেয়ার, সেই যুবক এইভাবে নিজের প্রতিভা মেধা ও অদম্য লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে এই জায়গায় পৌঁছে স্বাভাবিকভাবেই অনুপ্রেরণা দেয় আজকের যুব সমাজকে।