কিন্তু এত বছরেও পরিবর্তন হয়নি একটা জিনিসের, যখন ডিজিটাল যুগে সব জায়গাতেই ইলেকট্রিক চালিত বাদ্যযন্ত্রর প্রচলন বাড়ছে, তখন এখনও নিজের ঘরানা ধরে রেখেছে ডুগি তবলার মত অ্যাকয়েস্টিক বাদ্যযন্ত্র। আর এই ডুগি তবলা তৈরি করেই বংশপরম্পরায় নিজেদের সংসার চালাচ্ছেন রানাঘাট দাস পাড়ার প্রায় ৫০ টির বেশী পরিবার।
আরও পড়ুন: আমের হরিলুট! ৪০ টাকার আম বিক্রি হচ্ছে ৫ টাকায়, কিনতে হলে ছুটে যান এই জায়গায়
advertisement
রানাঘাট দাস পাড়ায় ঘরে ঘরে কুটির শিল্পের মত তৈরি হয় চামড়ার বাদ্যযন্ত্র ডুগি ও তবলা। নির্মাতাদের দাবি, যতই ইলেকট্রিক বাদ্যযন্ত্র আসুক, ডুগি তবলা ও হারমনিয়ামের জায়গা কেউ নিতে পারবে না। কারণ তাদের ম্যানুয়াল সুর ও তালের জন্য। ডুগি তবলা ব্যবসায়ীদের দাবি, আগের থেকে চাহিদা এখন আরও বেড়েছে। তবে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ডুগি তবলার চাহিদা বাড়লেও এই ব্যবসার প্রতি আগ্রহ হারাচ্ছে নতুন প্রজন্ম।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তাই রানাঘাট দাস পাড়ার ডুগি তবলা ব্যবসায়ীদের দাবি, সংগীত চর্চা যতদিন থাকবে ততদিন হয়ত ডুগি তবলার চাহিদা থাকবে, কিন্তু নতুন প্রজন্মের এই ব্যবসার প্রতি অনাগ্রহ, আগামী দিনে হয়ত তা তৈরির কারিগর ও ব্যবসায়ী থাকবে না।
Mainak Debnath





