স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ঘটনাস্থল অর্থাৎ নিজের বাড়িতেই আহত দাদার মৃত্যু হয়। ঘটনার খবর পেয়ে চন্ডীপুর থানার পুলিশ পৌঁছে বাড়ির মধ্যে দুজনকে উদ্ধার করে। মাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে চণ্ডীপুর এঁড়াশাল ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তমলুকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়। মৃত বড়ভাই এর নাম সূর্যকান্ত মন্ডল (25)৷ অভিযুক্ত ওই যুবক ভগবানপুর থানার সরবেড়িয়া এলাকায় গিয়ে বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ভগবানপুর গ্রামীন হাসপাতালে নিয়ে যায়। এবং পরে তাকেও তমলুকে জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে অভিযুক্তের মৃত্যু হয়৷ গোটা ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে চণ্ডীপুর থানার পুলিশ।
advertisement
মোবাইলে আশক্তি বাড়ছে যুবদের মধ্যে৷ যা খুবই চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে অভিভাবকদের কাছে৷ মোবাইলের নেশায় মত্ত যুবসমাজের অনেকটাই বাঁধন আলগা হচ্ছে সমাজের সঙ্গে৷ দিনরাত মোবাইল ব্যস্ত থাকার ফলে অন্যমনস্ক এবং মানসিকভাবে অবসাদগ্রস্ত হচ্ছে তারা৷ এনিয়ে মনোদিবদরা বারবার সাবধান করছেন অভিভাবকদের৷ বলা হচ্ছে সন্তানদের প্রতি সর্বদা নজর রাখার জন্য৷ মেদিনীপুরের এই ঘটনা যেন আরও একবার সচেতনতার বার্তা দিয়ে গেল৷