এদিন আউশগ্রামের গেঁড়াই বিষ্ণুপুর এলাকায় এই স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।তিনি বলেন, ‘রাজিবুলকে যারা খুন করেছে তারা ঘুরে বেড়াচ্ছে। পুলিশ শুধু নিষ্ক্রিয় নয়, অপদার্থও। তারা কথা দিয়েছিল অপরাধীদের ধরবে। তারপর দেখা গিয়েছে উপরতলার প্রশাসনের সঙ্গে যে খুনি, তারা একসঙ্গে পার্টি করছে তার গাড়িতে চড়ে ব্লকের অফিসার, এসডিপিও থেকে উপরতলার অফিসাররা ঘুরে বেড়াচ্ছে। আইসি পকেটে পোরা, কারণ বালির টাকা। এই জঙ্গলের লুঠ এবং নদীর লুঠ বন্ধ করতে হবে। পুলিশ প্রশাসন যদি না করে মানুষ করবে। সেই জন্য মানুষকে সঙ্গ দিতে হবে, তারা কিছু টাকা বিলি করে দিয়ে দালাল তৈরি করছে, সেই দালালদের উপরও মানুষের রাগ বাড়ছে।’
advertisement
আরও পড়ুন: যাদবপুরের পর এবার কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, হস্টেলে-হস্টেলে খোঁজ ‘ওঁদের’! থাকছে আইনি হুঁশিয়ারিও
আরও পড়ুন: রুমালের রঙই বদলে দেবে জীবন, রাশি মিলিয়ে কিনুন আজই, জীবনে টাকার অভাব থাকবে না
মিজোরানে রাজ্যের পরিযায়ী শ্রমিকদের মৃত্যু নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন মহম্মদ সেলিম। তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন পরিযায়ী মারা যাচ্ছে। এ রাজ্যে কাজ নেই, বেকারি আছে। অধিকাংশ গ্রামের ছেলেদের বাইরের রাজ্যে গিয়ে কাজ করতে হচ্ছে । সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করছে। যখনই কেউ মারা যায় তখন সরকার কিছু ঘোষণা করে। বলল আলাদা একটা চেয়ারম্যান করেছি বোর্ড করেছি। কিন্তু কী করছে? আইন আছে। দেশের সরকার ও সংবিধান অনুযায়ী এটি কেন্দ্রের তালিকা ইন্টার্নাল যারা মাইগ্রেন্ট হবে এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে যাবে। তাদের সেফটি সিকিউরিটি দেখার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকারের, আর রাজ্য সরকারের আইন আছে কে যাচ্ছে কোথায় যাচ্ছে তাদের রেজিস্ট্রেশন দরকার, কোনও কন্ট্রাকটর , তার মিনিমাম এজ হয়েছে কিনা দেখা। ঘুষ এবং লুটের রাজত্ব থাকলে কিছু করা হয়। আমাদের লোকজন কালকেই গিয়েছে। আমরা উপরে বলেছি, রেলের যেহেতু কাজ হচ্ছিল রেলের কন্ট্রাক্টর নিয়ম মানছিল কিনা দেখতে হবে।’
শরদিন্দু ঘোষ