গ্রামবাসীদের অভিযোগ, কোটালের জল বেশি বাড়তে থাকলে বাঁধ ভেঙে গ্রাম জলমগ্ন হবে। স্থানীয়রা বলছেন, মেরামতির কাজ দ্রুত না করলে বড় দুর্ঘটনা হতে সময় লাগবে না। একই পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে কুসুমতলার খিরিশতলা এলাকায়। সেখানেও প্রায় ১০০ ফুট নদী বাঁধে ধস নেমেছে।
আরও পড়ুন : দু’মাস ধরে কোনও আত্মীয়ের দেখা নেই! এড়িয়ে চলেন সবজি, দুধ বিক্রেতারা! কেন? আসল সত্যিটা জানুন
advertisement
স্থানীয়দের আতঙ্ক, যে কোনও মুহূর্তে বাঁধ ভেঙে গেলে নোনা জলে ভেসে যাবে গ্রাম। ফলে গোটা গ্রাম ক্ষতিগ্রস্থ হবে। উল্লেখ্য, মৌসুনি দ্বীপ বারবার ভাঙন ও জলবন্দি পরিস্থিতির শিকার হয়েছে। ফলে নতুন করে ধসের ঘটনায় আতঙ্ক আরও বেড়েছে। স্থানীয়রা বলেছেন, যদি দ্রুততার সঙ্গে কাজ শেষ করা না যায়, তাহলে ঘরবাড়ি সব নষ্ট হয়ে যাবে। গ্রাম ছেড়ে চলে যেতে হবে।
আরও পড়ুন : নিম্নচাপের ভ্রুকুটির মাঝেই নদীবাঁধে ৭০ ফুট ধস! আতঙ্কে সুন্দরবন, ছবিতে দেখুন ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি
তাই প্রশাসনের সাহায্যের পাশাপাশি বাঁধের দিকে নজর রয়েছে তাঁদের। কার্যত রাত জেগে পাহারা দিচ্ছেন তাঁরা। একইসঙ্গে বাঁধ মেরামতি কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে এসবের মধ্যেও যেভাবে লাগাতার বৃষ্টি হয়ে যাচ্ছে, তাতে প্রকৃতির সঙ্গে কতক্ষণ তাঁরা পাল্লা দিতে পারবেন, সেই বিষয়েও চিন্তা রয়েছে।