তবে তাঁরা শান্তনু ঠাকুরের শিবিরের সঙ্গে সমঝোতা করেই মেলা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। মধুপর্ণা ঠাকুর বলেন, “ভোটের সময়ও দাদার কাছে আশীর্বাদ চেয়েছি, আবারও দাদাদের সঙ্গে কথা বলব, যাতে মতুয়া মেলা একসঙ্গে করা যায়। কারণ আমরা একই রক্ত। অন্যদিকে, শান্তনু ঠাকুরের তরফে মতুয়া মহাসংঘের সম্পাদক সুখেন্দু গাইন চারজন আইনজীবীকে নিয়ে শুনানিতে অংশ নেন। তাঁদের দাবি, নতুন আইনের ভিত্তিতে মেলার অনুমতি পাওয়ার অধিকার শান্তনু ঠাকুরের। তাঁদের কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রও রয়েছে বলে জানান তিনি। সেক্ষেত্রে তিনি জানান, দু’পক্ষের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করে তবেই মেলা পরিচালনা করা উচিত।
advertisement
আরও পড়ুন : কোচবিহারের প্রাচীন মদনমোহন মন্দিরে বসল বিশেষ জিনিস! ভক্তদের অঢেল সুবিধে
প্রশাসনের তরফে এখনও কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়নি। তবে মতুয়া সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী এই মেলাকে কেন্দ্র করে যে রাজনৈতিক টানাপড়েন চলছে, তা আরও জটিল আকার নিতে পারে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল। তবে মতুয়া ভক্তরা চাইছেন ঠাকুরনগরের মেলা হোক নির্বিঘ্নেই।