তাদের তরফ থেকে বারংবার জানানো হচ্ছে, তাঁরা কোনও শিল্প চান না, কোনও প্যাকেজও চান না। এমনকি তাদের আন্দোলনের জেরে চলতি সপ্তাহে আর্থিক প্যাকেজ, চাকরির নিয়োগপত্র এবং পাট্টা বিতরণের জন্য বীরভূম জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে যে একটি কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছিল তা ভেস্তে যায়। তবে এই টানাপোড়েনের মাঝেও বেশ কিছু স্থানীয় বাসিন্দারা ইতিমধ্যেই তাদের জমি সরকারের হাতে তুলে দিয়েছেন এই কয়লা শিল্পের জন্য। তারা কয়লা শিল্পের জন্য তাদের জমি তুলে দেওয়ার পাশাপাশি ইতিমধ্যেই আর্থিক ক্ষতিপূরণ এবং নিয়োগপত্র পেয়েছেন। কিন্তু নিয়োগপত্র পেলেও তারা এখনও চাকরিতে যোগ দিতে পারেননি।
advertisement
আরও পড়ুন: ২২ তারিখ বিজেপি-র পরীক্ষা, একচ্ছত্র জয় নাকি দাঁত ফোটাবে বিরোধীরা?
এই বিষয়ে সম্প্রতি তারা জেলাশাসকের দ্বারস্থ হয়ে জানতে চান কবে তাদের নিয়োগ করা হবে৷ অন্যদিকে আবার স্থানীয় খাদান মালিক এবং ক্যাসার মালিকদের নিয়ে এক দফা বৈঠক করাহয় সিউড়ির আব্দারপুরের পিডিসিএল অফিসে। বীরভূম জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এই বৈঠক হয়।
আরও পড়ুন: ৩০-৪০ কিমি বেগে কালবৈশাখী, সঙ্গে বৃষ্টি! আবহাওয়ায় বড় বদল 'এই' জেলাগুলিতে...
উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো এই বৈঠকের আগেই পাচামি এলাকার ক্যাসার এবং খাদান মালিকদের বড় একটা অংশ জমি দিতে ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। তাদের তরফ থেকে জানানো হয়, শিল্পের বিরোধিতা করছেন না তাঁরা। সরকার জমি চাইলে জমি দিতে প্রস্তুত।এই সকল জমির মালিকদের তরফ থেকে আরও জানানো হয়েছে, শিল্প হোক। শিল্প হলে বহু বেকার যুবক-যুবতীদের চাকরি হবে। এলাকার উন্নতি হবে।