কয়েক সপ্তাহব্যাপী শনি-রবিবার ছুটির দিন খেলা। একসঙ্গে অসংখ্য প্রতিযোগী। একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। এই প্রতিযোগিতা মোটেও হালকা ভাবে নিচ্ছেন না মহিলারা। প্রথম স্থান দখলের চেষ্টায় কঠিন লড়াই। প্রথম হতে পারলেই এলইডি টেলিভিশন। তবে হার মানলেও নিরাশ হচ্ছে না প্রতিযোগিরা। কারণ হেরে গেলেও হাতে পুরস্কার মিলছে। তার ফলে খেলার প্রতি মহিলাদের আকর্ষণ বেশ দারুণ। হারি জিতি নাহি লাজ হাতে মিলবে পুরস্কার। পরাজিত হলেও পুরস্কার সঙ্গে সঙ্গে হাতে মিলছে। এতে দারুণ আনন্দিত মহিলারা। প্রতিবছর সদানন্দ স্মৃতি সংঘের লুডো প্রতিযোগিতার বাড়ছে বহর। শুরুতে হাওড়া শহর কেন্দ্রিক এই লুডো প্রতিযোগিতা সীমাবদ্ধ থাকলেও। বর্তমানে গোটা জেলার পাশাপাশি আত্মীয় পরিজনের মাধ্যমে পার্শ্ববর্তী জেলা থেকেও প্রতিযোগি হাজির এই লুডো প্রতিযোগিতায়।
advertisement
আরও পড়ুন: মহাকুম্ভের পুণ্যস্নানে যেতে চান, টিকিট পাচ্ছেন না, ভারতীয় রেল দিচ্ছে হাজার-হাজার ট্রেনের টিকিট
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
জেলায় এত বড় মাপের লুডো প্রতিযোগিতা আয়োজন। প্রতিযোগীদের অংশগ্রহণের যেভাবে উৎসাহ দেখা গেছে তাতে দারুণভাবে আনন্দিত উদ্যোক্তারা। আরও কীভাবে এই প্রতিযোগিতাকে সমৃদ্ধ করা যায় সে বিষয়ে সচেষ্ট সদানন্দ স্মৃতি সংঘের সদস্যরা।মোট ৫১২ জন প্রতিযোগি অংশগ্রহণ করেন। এ বছর চতুর্থতম বর্ষ। এই লুডো প্রতিযোগিতা দারুণ ভাবে সাড়া ফেলেছে জেলায়। এবার অতিথি হিসেবে হাজির ছিলেন হাওড়া পুরসভার চেয়ারম্যান ডাঃ সুজয় চক্রবর্তী, সৃষ্টিধর ঘোষ, ভাস্কর ভট্টাচার্য, শুভাশিষ পাল, হারাধন ঘোষাল ,স্বপ্না পাল, শঙ্কর ঘড়ু, দীপক দেয়াশী, তপন মালিক, স্বপন কুমার দাস, দিলীপ দে সহ বহু বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন। একথা জানান সংঘের সাধারণ সম্পাদক সৌমেন ব্যানার্জি, তিন দিন ধরে চলবে এই খেলা। আর পর্যায়ক্রমে আছে নানা আকর্ষণীয় পুরস্কার।
রাকেশ মাইতি





