আরও পড়ুন: পেটকাটি চাঁদিয়াল মোমবাতি বগ্গা’র প্যাঁচে ভো-কাট্টা পুলিশের ড্রোন!
শীতের দিনে একদিকে যখন ঠান্ডায় জুবুথুবু মানুষজন সেই সময় শীতকে উপেক্ষা করে পুণ্য অর্জনের জন্য মকর সংক্রান্তির দিন মানুষজন আসনে গঙ্গা স্নান করার জন্য। মূলত গঙ্গা সাগরের কপিলমুনির আশ্রমে এই দিন সাধু সন্তরা আসেন এই পূণ্য স্নান করতে। কারণ পুরাণ অনুযায়ী এই দিন পূণ্য স্নান করলে মানুষ মৃত্যুর পর মোক্ষ অর্জন করার জন্য এই পূণ্য স্নান করতে আসেন। কারণ গঙ্গাসাগর তিন নদীর সংস্থল হওয়ার দরুন এই জায়গাকে পূণ্য তীর্থ বলে মনে করেন ।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
গঙ্গাসাগর যেমন তিন নদীর সংযোগস্থল ঠিক একই রকমভাবে হুগলির ত্রিবেণীও তিন নদীর সংযোগস্থল। সেই কারণেই ত্রিবেণীকে মুক্ত বেনিও বলা হয়। গঙ্গা-যমুনা-সরস্বতী এই তিন নদীর সম্মিলিত জল বয়ে চলে ত্রিবেণির গঙ্গার উপর দিয়ে। সেই কারণেই এই জায়গাকে পুণ্য তীর্থ বলে মনে করেন সাধু সন্তরা। সেই কারণেই মকর সংক্রান্তির দিনে লক্ষাধিক মানুষের ভিড়ে হুগলির ত্রিবেণী হয়ে উঠেছিল যেন মিনি গঙ্গাসাগর।
রাহী হালদার





