এই পরিস্থিতিতে, আসরে নেমেছে কলকাতা পুরসভা। শুরু হয়েছে শহরের বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় অভিযান।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার বজবজের ভাগাড় থেকে মরা পশুর মাংস কীভাবে বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় পাচার করা হয়, বৃহস্পতিবার তার পর্দাফাঁস করেছে নিউজ এইটিন বাংলা। সেই খবর দেখানোর পর থেকেই অনেকের কাছে প্রিয় মাংসের পদ এখন যেন বিপদ। অনেকেই এখন মাংস ছেড়ে মাছে। অনেকে আবার নিরামিষ।
advertisement
শুক্রবার দুপুরে, শিয়ালদার একটি রেস্তোরাঁয় অভিযান চালায় কলকাতা পুরসভার চারজন ফুড সেফটি অফিসারের একটি দল। একে একে তাঁরা কাঁচা ও রান্না করা মুরগি এবং পাঁঠার মাংসের নমুনা সংগ্রহ করেন।
বজবজের ভাগাড়ের মরা পশুর মাংস নিয়ে কারবার সামনে আসার পর বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় খাদ্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফ্যাসাই। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের অধীনস্থ স্টেট ফুড কন্ট্রোল ব্যুরোর থেকে তারা রিপোর্ট চেয়েছে। সূত্রের খবর, ফুড কন্ট্রোল ব্যুরোকে বলা হয়েছে, যে সমস্ত রেস্তোরাঁ বা বাজারে ভাগাড়ের পশুর মাংস বিক্রি করা হয়েছে বলে অভিযোগ, সেখানে অভিযান চালাতে হবে।