এই চারদিন কড়া পুলিশি পাহারার মধ্যে থাকেন কনকদুর্গা। পুজো শেষ হতেই ফের পুলিশি নিরাপত্তায় মাকে ব্যাঙ্কে রেখে আসা হয় লকারে। বছরের পর বছর এই ভাবেই জয়পুর রাজবাড়িতে দুর্গাপুজো পালিত হয়ে আসছে। এ বিষয়ে রাজপরিবারের বর্তমান উত্তরসূরি প্রশান্ত নারায়ণ সিংহদেও বলেন, বংশ পরম্পরায় তাঁদের এই পুজো চলে আসছে। ১০৮ টি আকবরি মোহর দিয়ে মা দুর্গার মূর্তি তৈরি।
advertisement
আরও পড়ুন : পুরুলিয়ার লোকশিল্পীর কলমে ও কণ্ঠে ভাদু গানে আজও অনুরণিত হয় ভদ্রাবতীর প্রেম ও বিরহ
প্রায় দেড় কেজি ওজনের সোনার এই দুর্গামূর্তি ও দু-মণ রুপো দিয়ে তৈরি মায়ের চালচিত্র। এ বিষয়ে রাজবাড়ির বর্তমান প্রজন্মের সদস্যরা বলেন, এই পুজো তাঁদের বাড়ির ঐতিহ্য। আগামী দিনে তাঁরা তাঁদের পূর্বপুরুষদের মতোই এই পুজো নিষ্ঠা সহকারে পালন করে আসবেন। সারা বছর তাঁরা এই পুজোর অপেক্ষাতেই থাকেন। পুরুলিয়া জেলার ঐতিহ্যবাহী পুজোগুলির মধ্যে অন্যতম এই জয়পুর রাজবাড়ির দুর্গাপুজো। বছরের পর বছর ধূমধামের সঙ্গে এই পুজো পালিত হয়ে আসছে।