ঠাকুরঘরে মা দক্ষিণা কালী বিগ্রহের সঙ্গে প্রতিষ্ঠিত আছেন বামাক্ষ্যাপার মূর্তি যিনি কৃষ্ণাশীষবাবুর আরাধ্য গুরু। যদিও তিনি স্বয়ং বামাক্ষ্যাপার সংস্পর্শে আসেননি, তবে বামাক্ষ্যাপার যোগ্য শিষ্যদের সান্নিধ্য পেয়েছিলেন ছোটবেলায়। মাত্র ১২ বছর বয়স থেকেই তার তারাপীঠে যাতায়াত শুরু, আর ৩০ বছর বয়সে পঞ্চমুণ্ডির আসনে বসে তন্ত্রসাধনায় দীক্ষা গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে তারাপীঠ যাতায়াত বন্ধ হলে শান্তিপুরের এই স্থানে শক্তির আরাধনা শুরু হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ডিপ ফ্রিজে বরফ জমে জমে পাহাড়! ফ্রিজে কেন জমে ‘বরফ’? জানুন সহজ ‘টোটকা’, মুহূর্তে গলে সাফ
আরও পড়ুনঃ সেজে উঠেছেন নৈহাটির বড়মা…! এ বছর কত কোটি টাকার সোনা, রুপোর গয়নায় সাজলেন? দেব পাঠালেন বেনারসি
বর্তমানে এই মন্দিরে পাঁচটি স্থানে যজ্ঞ হয়, এবং প্রতিদিন নিত্যপুজো পালিত হয়। প্রতি অমাবস্যায় মায়ের বিশেষ পুজো অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে বহু ভক্ত আসেন এবং অনেকে কৃষ্ণাশীষবাবুর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। দেবী এখানে দক্ষিণা কালী রূপে পুজিতা হন, কষ্টি পাথরের নির্মিত বিগ্রহে। কৃষ্ণাশীষ রায় ও তার স্ত্রী বর্তমানে একাই এই পুজোর দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বলেন, “মা-ই আমার শক্তি, মা-ই আমার জীবন।” এদিন দীপান্বিতা অমাবস্যা উপলক্ষে মায়ের বিশেষ পুজো ও যজ্ঞের প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই তুঙ্গে।