ঝাড়গ্রামে থাকা ঘাগড়া জলপ্রপাত, খাঁন্দারানী ড্যাম,লালজল গুহা,ময়ূর ঝর্না, গাডরাসিনি পাহাড়,রঙিন পাহাড়, এই নয়নাভিরাম পর্যটন কেন্দ্রগুলির পাশাপাশি জেলার পর্যটন মানচিত্রে এবার ঠাঁই করে নিতে চলেছে ধুন্দুপাল ড্যাম। সবুজ বনানী ভেদ করে আঁকা বাঁকা গ্রাম্য মেঠো পথ দিয়ে উঁচু নিচু বন্ধুর পথ অতিক্রম করে সারি সারি পলাশের গাছে ফুটে থাকা পলাশ ফুলের সৌন্দর্যকে উপভোগ করতে করতে রোমাঞ্চকর যাত্রাপথের মধ্য দিয়ে পৌঁছে যাওয়া যাবে এই ধুন্দুপাল ড্যাম।
advertisement
ধুন্দুপাল ড্যামে পৌঁছনোর সময় অতিরিক্ত পাওয়া হিসবে পাওয়া যাবে ডিগল পাহাড়।যেহেতু সবে মাত্র এই ড্যামের সন্ধ্যান পাওয়া গেছে তাই খুব একটা পর্যটকের ভীড় নেই বললেই চলে। যদি কেউ জঙ্গল বেষ্টিত শান্ত নির্জন পছন্দ করে থাকেন তাহলে ঘুরে আসা যাই ধুন্দুপাল ড্যাম।
ঝাড়গ্রাম জেলা শহর থেকে মাত্র ৪৫ কিমি দূরে রয়েছে এই ড্যাম। প্রথমে ঝাড়গ্রাম জেলা শহর থেকে বেরিয়ে পৌঁছে যেতে হবে দহিজুড়ি, বাম দিক বেঁকে সবুজ অরণ্যের মধ্য দিয়ে কালো পিচ রাস্তা ধরে পরিহাটি পেরিয়ে শালতলা হয়ে পৌঁছে যেতে হবে দমহানি। দমোহানি থেকে যেতে হবে তারপরই কিছুটা এগিয়ে গেলে পড়বে এই ধুন্দুপাল ড্যাম। সারা বছরের যেকোনো সময়ই এই ড্যাম ঘুরে আসা যাবে। বলাই বাহুল্য ঝাড়গ্রাম জেলায় বর্তমানে থাকা পর্যটন স্থানগুলিকে আগামী দিনে টেক্কা এই ধুন্দুপাল ড্যাম।
বুদ্ধদেব বেরা