জাতীয় সড়কের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার জয়ন্ত গড়াই জানান, সেতুটি ১৯৬০ সালের তৈরি। ভার বহনের ক্ষমতা কমছে। নতুন সেতু না হলে এভাবেই পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে। এই সেতুর উপ দিয়েই প্রত্যেকদিন প্রায় ৩০ থেকে ৪০ হাজার লোক যাতায়াত করেন। এই রাস্তা দিয়ে যাওয়া যায় ওমরপুর, জঙ্গিপুর, বহরমপুর, মুর্শিদাবাদ। নলহাটির পথে জাতীয় সড়ক সংস্কার করে নতুন করে করা হয়েছে। কিন্তু ব্রাহ্মণী নদীর উপর জগধরী সেতুর সংস্কার হয়নি। ৬৪ বছর আগে তৈরি সেতুর উপর ভারি পাথর বোঝাই লরি, ট্রেলার গিয়ে তার ধারণ ক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে। তাই প্রায় সময় সেতুর মাঝে মাঝে ফাটল দেখা দিচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: বর্ষা ঢুকলেও দক্ষিণবঙ্গে ব্যাপক ঘাটতি বৃষ্টির, ধান ও সবজি চাষ সঙ্কটে
নলহাটির বাসিন্দা রাজেশ তেওয়ারি জানান, ‘বাইক নিয়ে এই সেতুর উপর দিয়ে যেতে ভয় করছে। ভারি পাথর বোঝাই লরি যায়। পাশ দিয়ে গেলে কাঁপে। কোনওদিন দুর্ঘটনা ঘটলে ক্ষতিপূরণ দিয়ে মুখবন্ধের চেষ্টা হবে। তবু সময়ে সারানো হবে না।
স্থানীয়দের দাবি, রাস্তা যখন ভাল হয়েছে সেতুও ভাল করা দরকার। না হলে বিপদ বাড়বে। তবে কবে ঠিক হবে তার কোনও নির্দিষ্ট দিন জানা নেই কারোর। প্রসঙ্গত এর আগেও ওই সেতুতে একটি জায়গায় বড় আকারের ফাটল দেখা দিয়েছিল। তবে সেটা শীঘ্রই মেরামত করে ফেলা হয়।
সৌভিক রায়