অবাক করার মতো বিষয় হলেও এটাই সত্যি করে দেখিয়েছেন রেল টিকিট চেকার পিন্টু দাস। সূত্রে জানা যায়, রেলের দক্ষিন পূর্ব শাখায় এ পরিমাণ টাকা ফাইন আগে সংগ্রহ করতে পারেনি কেউ। এ দিন দক্ষিন পূর্ব রেলের তরফ থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। যেখানে সরকারি কর্মীদের কাজের গাফিলতির অভিযোগ ভুরিভুরি। সেই জায়গায় থেকে একজন সরকারি কর্মচারী হিসেবে পিন্টু দাস তাঁর কাজে প্রশংসনীয়। পিন্টু দাস সত্যিই সম্পূর্ণ আলাদা, প্রমাণ তাঁর কাজ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ উত্তাল সমুদ্র, আছড়ে পড়বে বিশাল বিশাল ঢেউ, দুপুর গড়ালে তোলপাড় হবে দিঘা
হাওড়া থেকে খড়গপুর, খড়গপুর থেকে বালেশ্বর, আবার হাওড়া থেকে দিঘা, শালিমার থেকে টাটা সেকশন। দূরপাল্লার পাশাপাশি লোকাল ট্রেনেও যাত্রীদের টিকিট চেকিং করেন বলে জানিয়েছেন পিন্টু দাস। পিন্টু আরও জানায়, তাঁর এই টার্গেট পূরণ বা সাফল্যের পিছনে রয়েছে অনেকই। তবে এই কাজে প্রধান অনুপ্রেরণা সিনিয়ার ডিসিএম রাজেশ কুমার স্যার।
এ ছাড়াও তিনি জানান, এই কাজে সহযোগিতা পেয়েছেন সমস্ত ইনচার্জ ও স্টাফের। সকলের সহযোগিতা পেয়েই এই সাফল্য বা লক্ষ্যে পৌঁছেছি। তার মাধ্যমে আমার ডিভিশনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পেরেছি। আগামীতে রেলকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। সেই সঙ্গে আমার ডিভিশনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।
রাকেশ মাইতি