গত ১৪ জুলাই ‘মা মঙ্গলচন্ডী’ নামে একটি ট্রলার-সহ ওই ১৭ জন মৎস্যজীবী আটক হন এবং ১৫ জুলাই থেকে তাঁরা বাংলাদেশের জেলে বন্দি রয়েছেন। এদিকে পরিবারের কাছে বাবুল দাসের মৃত্যুর খবর পৌঁছলে এলাকায় গভীর শোকের ছায়া নেমে আসে।
advertisement
মৎস্যজীবী ইউনিয়নের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বাবুল দাসের দেহ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। প্রাথমিকভাবে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেলেও, পরিবার এই কারণ মানতে রাজি নয়। মৃত্যুর আসল কারণ জানতে পরিবারের সদস্যরা তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। এদিকে, বাকি ভারতীয় মৎস্যজীবীদের দ্রুত দেশে ফেরানোর দাবিতে সরব হয়েছেন স্থানীয়রা। এই ঘটনায় বাংলাদেশের জেলে বন্দি থাকা অন্যান্য মৎস্যজীবীদের পরিবারের মধ্যে চরম উৎকণ্ঠা সৃষ্টি হয়েছে।
এই ঘটনায় শোকের ছায়া নেমেছে এলাকায়। ঘটনার খবর পেয়েই পরিবারের লোকজনের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন সুন্দরবন সামুদ্রিক মৎস্যজীবী শ্রমিক ইউনিয়নের সম্পাদক সতীনাথ পাত্র। তরতাজা যুবকের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমেছে। ঘটনার সুষ্ঠ তদন্তের দাবি জানিয়েছে পরিবারের লোকজন। ওই যুবকের হৃদরোগ কি করে হল তা নিয়েও বিস্মিত পরিবারের লোকজন। কাকদ্বীপে এই ঘটনা নিয়ে আলোরণে সৃষ্টি হয়েছে।






