স্ট্রাটিজিক ভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বায়ুসেনার পানাগড় বিমান ঘাটি। কারণ এখান থেকে আকাশ পথে সিকিম সংলগ্ন চিন সীমান্তের দূরত্ব এক ঘণ্টারও কম। ৭৩ দিনের টানটান স্নায়ুর লড়াইয়ের পর আবারও সক্রিয় লাল ফৌজ। ডোকলামের অদূরে ফের সেনা মোতায়েন করেছে চিন। শুরু হয়েছে নির্মাণ কাজও। এই পরিস্থিতিতে বৃস্পতিবারই স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন এয়ার চিফ মার্শল।
advertisement
এবার ডোকলাম ইস্যুতে পাল্টা প্রস্তুতি শুরু করল ভারতও। পানাগড়ের বায়ুসেনা ঘাঁটিতে অত্যাধুনিক যুদ্ধ বিমান ওঠা-নামার ব্যবস্থা করা হয়েছে। শুক্রবার বায়ুসেনার এই ঘাঁটিতে নামান হয় অত্যাধুনিক হারকিউলিস বিমান।
হারকিউলিস C1 30
- বায়ু সেনার হাতে থাকে সর্বাধুনিক বিমান
- দিন বা রাতের অভিযানে সমানভাবে দক্ষ
- সেনা ও সেনা বাহিনীর সামগ্রী নিয়ে যেতে সক্ষম
- এমনকী ট্যাঙ্কও বহন করতে পারে হারকিউলিস
যুদ্ধের ক্ষেত্রে এই ধরনের বিমান খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে বলে দাবি এয়ার ভাইস মার্শালের।
সেনার গোপন অভিযান এবং সার্জিক্যাল স্ট্রাইকেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে এই বিমান।
এদিন পানাগড় বায়ুসেনা ঘাঁটিতে মহড়া দেন প্যারাটুপাররাও। প্রায় পাঁচ হাজার ফুট উচ্চতায় হারকিউলিস বিমান থেকে তাঁদের এয়ারড্রপ করা হয়।
