আটক হওয়া ট্রলারের মধ্যে কাকদ্বীপের ২ জন, হুগলির ২ জন ও বাকিরা কুলতলি এলাকার বাসিন্দা। আটক ট্রলারটিকে বাংলাদেশের মোংলার দিগরাজ নৌঘাঁটিতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, মোংলা বন্দরের অদূরে বঙ্গোপসাগরের ফেয়ারওয়ে বয়া সংলগ্ন এলাকা থেকে সমুদ্রসীমায় টহলরত বাংলাদেশের নৌবাহিনীর জাহাজ বানৌজা শহীদ আক্তার উদ্দিন তাদের দেখতে পায়।
আরও পড়ুন: স্ত্রীকে নিয়ে গাড়ি চালিয়ে সোজা পুকুরে, প্রাণ গেল বউয়ের! কারণ শুনলে শিউরে উঠবেন
advertisement
এরপর বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অপর জাহাজ বানৌজা বিষখালী এসে তাদের আটক করে। ট্রলারে থাকা ইলিশ মাছ সহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ১০ মণ মাছ রাতেই মোংলার ফেরিঘাটে এনে উম্মুক্ত নিলামে বিক্রি করা হয়েছে। রবিবার সকালে মোংলা থানার মাধ্যমে মৎস্যজীবীদের বাগেরহাট আদালতে প্রেরণ করা হবে। উল্লেখ্য এর আগে গত ১৪ জুলাই দুইটি ও ৩ আগস্ট একটি ভারতীয় ট্রলার এই ফেয়ারওয়ে বয়া এলাকা থেকে আটক করেছিল বাংলাদেশ নৌবাহিনী। এদিকে এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে মৎস্যজীবী মহলে।
আরও পড়ুন: ভারতে আকাশছোঁয়া সোনার দাম, জানেন পাকিস্তানে ১০ গ্রাম সোনার দাম কত? জানলে হাসি পাবে
বারবার জলসীমা লঙ্ঘন করার অভিযোগ উঠছে মৎস্যজীবীদের মধ্যে। যদিও মৎস্যজীবীদের একাংশের দাবি বাংলাদেশ এখন এ নিয়ে কড়াকড়ি করছে। ভারতীয় মৎস্যজীবীরা আন্তর্জাতিক জলসীমায় মাছ ধরছে তাদেরকে সেখান থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আন্তর্জাতিক জলসীমা সবার।এই জায়গায় বাংলাদেশী মৎস্যজীবীরাও মাছ ধরতে আসে। এভাবে কড়াকড়ি করায় মাছ ধরতে সমস্যা হচ্ছে। এই ঘটনায় উৎকন্ঠায় রয়েছে তাদের পরিবার।