TRENDING:

অনুমতি ছাড়াই জলের ব্যবসা, মাটির তলা থেকে ইচ্ছেমতো জল লুঠ, ডাকাতি পূর্ব মেদিনীপুরেও

Last Updated:
impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#পূর্ব মেদিনীপুর: মাটির তলা থেকে ইচ্ছেমতো জল লুঠ। দিনে দুপুরে চলছে জল ডাকাতি। মালদহ, পুরুলিয়া, মুর্শিদাবাদের মতই জলদস্যুদের দাপট পূর্ব মেদিনীপুরেও। নিউজ এইটিন বাংলায় এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট।
advertisement

দেশজুড়ে জলসংকটের ভয়াবহ ছবি। কোথাও খাবার জল আনতে হচ্ছে ট্রেনে করে। চেন্নাইয়ের এ জলছবিতেও চোখ খোলেনি...দিনেদুপুরে চলছে জল লুঠ।

এ ছবি পূর্ব মেদিনীপুরের পটাশপুরের ছোট্ট গ্রাম কাশীপুরের। শুধু কাশীপুর নয়, পূর্ব মেদিনীপুরের একাধিক এলাকায় জলদস্যুদের এমনই দাপট।

কোলাঘাট, কাঁথি, নন্দকুমার, তমলুক, হলদিয়ার মত জেলার প্রাণকেন্দ্রগুলোতেই রমরমিয়ে চলছে জলের ব্যবসা।

অনুমতি বলতে স্রেফ স্থানীয় পঞ্চায়েতের দেওয়া একটুকরো কাগজ। কিন্তু এ কাগজ দিয়ে কী মাটির নীচের জল অবাধে তোলার অনুমতি মেলে?

advertisement

জলসম্পদ দফতরে আবেদন করেছেন। কিন্তু অনুমতি মেলেনি। আর মাটির নীচের জলের হিসাব কে রাখে! তাই প্রশাসনের নাকের ডগাতেই বছরের পর বছর ধরে চলছে অবৈধ ব্যবসা।

২০ লিটার জল বিক্রি হচ্ছে মাত্র ২০ টাকায়।১লিটার জলের দাম মাত্র ১ টাকা। আর সেই জলই বোতল বন্দী করে বাজারে পৌঁছলে তার দাম ঠেকছে ১৫ টাকায়। অর্থাৎ লিটারপ্রতি লাভ ১৪ টাকা।

advertisement

এ ব্যবসায় অঢেল লাভ। তাই প্রকৃতির কথা,ভবিষ্যতের কথা চিন্তা না করেই জললুঠ চলছে। কিন্তু এভাবে চলতে থাকলে আর কতদিন? প্রকৃতির জল ভান্ডার ফুরোলে জীবন টিকবে তো?

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
অনুমতি ছাড়াই জলের ব্যবসা, মাটির তলা থেকে ইচ্ছেমতো জল লুঠ, ডাকাতি পূর্ব মেদিনীপুরেও