এই অবস্থায় সবাই একটু ঠান্ডার খোঁজ করছেন। কেউ ঠান্ডা পানীয় দিয়ে গলা ভেজাচ্ছেন, আবার কেউ ঝুঁকছেন আইসক্রিমের দিকে। যার কারণে স্বাভাবিকভাবেই হুহু করে বেড়েছে আইসক্রিমের চাহিদা। আট থেকে আশি, এই গরমে শান্তি খুঁজে পাচ্ছেন আইসক্রিমে।
ক্রেতাদের চাহিদা বাড়ার কারণে আইসক্রিম বিক্রেতাদের বেশ ভালই লক্ষ্মী লাভ হচ্ছে। বেশি লক্ষ্মী লাভের আশায় তারা সকাল সকাল গিয়ে লাইন দিচ্ছেন আইসক্রিম কারখানার সামনে।
advertisement
আরও পড়ুন- বাজারে নতুন স্মার্টফোন লঞ্চ করল Motorola! দাম সাধ্যের মধ্যে, ফিচার কী কী
কিন্তু একজন, দুজন নন, বিক্রেতাদের লম্বা লাইন পড়ছে কারখানাগুলির সামনে। আর বিক্রেতাদের এই চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে হিমশিম অবস্থা হচ্ছে আইসক্রিম তৈরির কারখানাগুলির।
সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলছে আইসক্রিম তৈরির কাজ। কোথাও কোথাও সারারাত কাজ হচ্ছে। তার পরেও বিক্রেতারা যেভাবে অর্ডার দিচ্ছেন, সেই চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে কারখানা কর্তৃপক্ষগুলি রীতি মতো নাজেহাল হয়ে যাচ্ছে।
যদিও এই বাড়তি চাহিদা দেখে মুখে চওড়া হাসি কারখানার মালিকপক্ষের। কারণ মূলত এই গরমের সময় দু-তিন মাস সবথেকে ভাল চলে আইসক্রিমের ব্যবসা।
আরও পড়ুন- ডাউনলোড ফিচার সরিয়ে দিচ্ছে Netflix! নামিয়ে রাখতে পারবেন না পছন্দের শো? কী করবেন
এ বছর যেহেতু অত্যধিকভাবে গরম পড়েছে, ফলে ব্যবসা ফুলেফেঁপে উঠেছে আরও। বিভিন্ন দিক থেকে অর্ডার পাচ্ছে আইসক্রিম কারখানাগুলি। তাই বিক্রেতাদের সময় মত অর্ডার সাপ্লাই দিতে দিনরাত কারখানায় কাজ হচ্ছে।
বাড়তি আইসক্রিম স্টক করে রাখছে কারখানাগুলি। যাতে করে সমস্ত অর্ডার তারা সময়মতদিতে পারেন। তাছাড়াও পাঁচ টাকা থেকে শুরু করে ৫০ টাকা দাম পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের আইসক্রিম তারা তৈরি করে রাখছেন। সবধরনের আইসক্রিমের ক্ষেত্রেই চাহিদা খুব ভালো বলে তারা জানাচ্ছেন।
নয়ন ঘোষ